জেলা রাজ্য

৭% বা সরকারে নেই তো কি হলো মানুষের পাশে তো তারা ১০০%



রাহুল চ্যাটার্জি:চিন্তন নিউজ:৪ঠা জুন:-প্রায় নয় বছর দলটা সরকারে নেই। ভোটের নিরিখে জনসমর্থন‌ও তলানিতে। তাতে কি? মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতায় তারা সবার আগে। সরকার যখন করোনা বিদ্ধস্ত মানুষের পাশে থাকার বদলে প্রায় হাত তুলে নিয়েছে, তখন ৭% এর দলটা কার ঘরে খাবার জোটে নি, কোন বয়স্ক মানুষটার কাছে ওষুধ পৌছে দেওয়া দরকার, কোন পরিবারের ছোট শিশুর খাবার নেই, করোনা বিধ্বস্ত সমস্ত মানুষের জন্য আর্থিক সহায়তার দাবীতে এবং পরিযায়ী শ্রমিকদের কিভাবে ফিরিয়ে আনা যায়… এই নিয়েই ব্যস্ত। সারা বাংলা জুড়েই বামেদের এই কর্মকান্ড চলছে।

এদিন বিদায়ী পৌরবোর্ডের কাউন্সিলর সঞ্জীব মল্লিক বলছিলেন, “দীর্ঘ দিন ধরে সুকান্তপল্লীর(১৭নং ওয়ার্ড) মানুষজন বিমাতৃ সুলভ আচরণ পেয়ে আসছে পৌরসভার কাছ থেকে, উন্নয়নের ফলাও করা ঢেউ স্তব্ধ হয়েছে এই ওয়ার্ডে, যেহেতু এই এলাকায় মানুষ বিপুল ভোটে জিতিয়েছিলেন সিপিআই(এম) প্রার্থীকে। আর যাদের রাজনীতিটা জাত নিয়ে তারা এখন মন্দির- মসজিদ খুলবে, বামেদের লড়াই ভাত নিয়ে তাই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”

এর আগে দুই দফায় প্রায় ৬০০ ঘর মানুষকে,যারা নিম্নমধ্যবিত্ত বা লকডাউনে আর্থিক সমস্যায় পড়েছেন তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় ১৭টি দ্রব্য সম্বলিত প্যাকেট পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। এদিন তৃতীয় দফায় নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ও খাদ্য দ্রব্য দেওয়া হল প্রায় ২৫০ জনকে। উপস্থিত ছিলেন সঞ্জীব মল্লিক, শিক্ষক নেতা আনাল হক, সুকৃৎ মন্ডল, সৌগত রায়, যুব নেতা অমিতাভ সিং, ভরত শেখ, তুষার মন্ডল,তাজু শেখ, মহিলা নেত্রী মেহেরুন বিবি, চাঁদবাণু বিবি, করবী ধর প্রমুখ।।

অন্যদিকে সিউড়িতে বামপন্থী গণ সংগঠনগুলোর উদ্যোগে বিনামূল্যে সবজি বাজারের আজ চতুর্থ দিন। তৃতীয় দিনে উপস্থিত ছিলেন বীরভূমের গর্ব বিশিষ্ট লোকসংগীত শিল্পী শ্রী রতন কাহার মহাশয়।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।