জেলা

হুগলি জেলার আংশিক খবর


শঙ্কর কুশারী: চিন্তন নিউজ:৭ই জুলাই:- চন্দননগর থেকে জানাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন জায়গার সাথে সাথে চন্দননগরেও করোনা সংক্রমণ এর অবনতি ঘটছে।। সাম্প্রতিক কালে চন্দননগর শহর এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ডে করোনা সংক্রমণ ঘটেছে।। ১২ নং ওয়ার্ড এর করোনা সংক্রমিত এক ব্যক্তি একাধিক বার চন্দননগরের স্টেট ব্যাঙ্ক এ যান ফলে সেখানকার কর্মী ও গ্রাহকদের মধ্যে আতঙ্ক ও দুশ্চিন্তা ছড়িয়েছে।। এলাকার বাসিন্দা দের দাবী ওই নির্দিষ্ট ব্যাঙ্ক টি বন্ধ রেখে আক্রান্ত ব্যাক্তির বাড়ীর ৫০০ মিটার পর্যন্ত স্যানিটাইজ করতে হবে।।।

সংবাদ সংগ্রাহক সায়ঙ্ক মন্ডল জানিয়েছেন আমফান ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতিপূরণ পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সিঙ্গুর এর এক তৃনমুল নেতা এক গৃহবধূ কে শারীরিক অত্যাচার ও নির্যাতন করে। সিঙ্গুর এর বোড়াই_ পহলামপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় এই ঘটনায় তুমুল চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। গত ১১ ই জুনের এই ঘটনায় সিঙ্গুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই গৃহবধূ।। জানা গেছে সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড় এ ওই গৃহবধূর টালির চালের ঘরটির মারাত্মক ক্ষতি হয়।।সেটি সংস্কার করার জন্য ওই এলাকার তৃনমুল নেতা রমেশ পালকে সরকারি ক্ষতিপূরণ এর কথা বলেন তিনি।। আর এখানেই অভিযোগ ওই ছোট নেতা ক্ষতিপূরণ পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে গৃহবধূকে লাঞ্ছিত করেন।

হুগলি জেলার থেকে সুপর্না রায় জানাচ্ছেন যে হুগলির বলাগড় ব্লকের এক্তারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে নতুন জবকার্ডের দাবীতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করলো সিপিআই( এম এল) লিবারেশনের সারা ভারত কৃষি ও গ্রামীণ মজুর সমিতি।। ওই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যোগ দেন আদিবাসী অধিকার ও বিকাশ মঞ্চ এর সদস্য গন।।

স্কুল পড়ুয়া এক বালিকা মেয়েকে লাঞ্ছিনা করার অভিযোগ উঠেছে তারই এক যুবক আত্মীয়ের বিরুদ্ধে।। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলি জেলার বলাগড় ব্লকের এক্তারপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়।। সুপর্না রায় জানাচ্ছেন যে মেয়েটি বয়স ১৩ বছর এবং সে পাশের গ্রামে তার মামার বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিল আর সেখানেই সে তার মামার ছেলের হাতে চরম লাঞ্ছিত হয়।। সে বাড়ীতে ফিরে তার মাকে ঘটনার কথা জানায় এবং তাকে চুঁচুড়া ইমামবাড়ি হসপিটালে ভর্তি করানো হয়।। পরে বলাগড় থানায় অভিযুক্তর নামে ডায়েরি করা হয়।

পোলবা থেকে সংবাদ সংগ্রাহক সুপর্না রায় জানাচ্ছেন যে সোমবার স্থানীয় আখনা অঞ্চলের ৪০ টি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা পোলবা _ দাদপুর বিডিওর কাছে এক স্বারকলিপি জমা দিয়েছেন।। লকডাউন পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকার স্বনির্ভর গোষ্ঠী গুলো কে নানারকম সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিলেও কার্যক্ষেত্রে তার কিছুই দেয়নি। তাদের উপার্জন একেবারে তলানিতে এসে ঠেকেছে। এদিকে পশ্চিমবঙ্গের সরকার সুদ মুকুব করার কথা বলেনি। সারা ভারত কৃষি ও গ্রামীণ মজুর সমিতি র রাজ্য সম্পাদক সজল অধিকারী জানিয়েছেন যে বর্তমান সময়ে গ্রামীণ দরিদ্র পরিবারগুলোর উপর ব্যাঙ্ক কতৃপক্ষ এইভাবে ঋন পরিশোধের বোঝা চাপিয়ে অন্যায় করছে।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।