অশোক কুমার দাস,নিজস্ব প্রতিবেদন. : চিন্তন নিউজ:৯ই ফেব্রুয়ারি:–জন্ম থেকে চেতনার শিক্ষায় জন্মদাত্রী সর্ব উর্ধ্বে , জাতীয়তায় দেশমাতৃকা সর্বাগ্রে । ভাতৃদ্বয় ও , ভ্রাতা – ভগ্নীর হাজারো অহিনকুল দ্বন্দ্ব মুহুর্তে ম্লান হয় মাতৃশোকে । মাতৃ-আত্মা শান্তি যজ্ঞে সহমত সহাবস্থান ঘটে প্রতিদ্বন্দ্বী সন্তানদ্বয়ের । ভিন্ন ধর্ম , ভিন্ন মত , ভিন্ন পথ , সম্পূর্ণরূপে একে অপরের বিপরীত হলেও দেশমাতৃকার প্রশ্নে কোহি ভি এক পুকার দে , তো ইঁউহি চুটকি মে সব কুচ ভুল কর সভি লোক বোল দেগা – ‘ জয় জওয়ান জয় কিষাণ ‘ এ হামারা হিন্দুস্থান হ্যায় , এ হামারা পরম্পরা হ্যায় । লেকিন , দেশ কি দুষমন নে হামারা মহব্বত কো কমজোরি সমঝতে হুয়ে এক বড়ে শাজিস কর রা হ্যায় ।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে লোভের মাত্রাতিরিক্তে চক্রান্তকারীরা নিজেদের রুপ বদলেছে , বদলেছে চক্রান্তের ধরণ । ।
মাতৃ সেবায় ব্যয়- র উৎসে মানসিক নির্যাতনে জোরপূর্বক সম্পত্তি লিখিয়ে নিয়ে ধীরে ধীরে সব কয়টি বিক্রি করা সহ , শারীরিক নির্যাতনে মাতৃ নিধন যোগ্য চলমান ! মাতৃ শোকে সন্তান বিহ্বলিত না হয়ে , ঋণ শোধের অজুহাতে লোভের বশ্যতায় মাতৃ শব ফ্রীজে আবদ্ধ করে পেনশন তুলছে মাসে মাসে ! দেশ সেবায় একটার পর একটা দেশীয় সম্পত্তি বিক্রি করে , দেশের মানুষেকে কাজ হারিয়ে রাস্তায় বসিয়ে দিয়ে ক্ষান্ত নয় দেশসেবক ! কাজ হারানো মানুষেরা যখন পেট চালাতে নিজ ভূমিতে গতর খাটিয়ে দুমুঠো অন্নের সংস্থান খুঁজছেন । বিক্রির নেশায় উন্মাদ দেশসেবক তখন কাজ হারানো মানুষগুলোকে গোলাম বানাতে চুক্তি চাষে আবদ্ধ করতে মরিয়া ! দেশ বিক্রির চক্রান্তকারী দালাল যখন দালালীতে বাধাপ্রাপ্ত , তখন দেশের মানুষকে দেশমাতৃকার প্রেমে আবদ্ধ করাতে কৌশলী পথে অবলম্বনীয় ! আর অন্ধ প্রেমিক প্রেমিকার মতো জীবন মরণাপন্ন জেনেও দেশমাতৃকার চেতনায় কিছু মানুষ ভুলে যাচ্ছে , বিবেচনায় প্রেম প্রতারক দেশসেবককে !
এই ষড়যন্ত্র রুখতে হবে, ভেঙে ফেলতে হবে। এইজন্য অন্ধ দেশভক্তির আকাশ থেকে বাস্তবের মাটিতে থেকে দেখতে হবে বেনিয়ার হাতে পুরো দেশ বিক্রি হয়ে যাবে।
