চিন্তন নিউজ: .১০মে:- গৌতম প্রামাণিক… ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন-এর একাদশ সর্বভারতীয় সম্মেলনকে কেন্দ্র করে রাজ্যের সমস্ত জেলার যুবরা স্বাধীনতা – গণতন্ত্র – সমাজতন্ত্র-র রক্ততারাখচিত শ্বেত পতাকা বহন করে অভিনব কর্মসূচি গ্ৰহন করে চলেছে!!
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো এরাজ্যে সংসদীয় ব্যবস্থায় সংসদ কক্ষে যখন শূন্য, যখন প্রচার মাধ্যম বামেদের ব্রাত্য করে রেখেছে, যখন অনৈতিক হলেও যুবসমাজের কাছে বহু প্রলভন, যা দেশের সরকারের একের পর এক চরম জনবিরোধী সিদ্ধান্ত যেটা যুবসমাজের মেরুদণ্ড বেঁকিয়ে দিচ্ছে, ঠিক তখনই ২৭ বছর বাদে ডিওয়াইএফআই তাদের সর্বভারতীয় সম্মেলন এরাজ্যে করার সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রবলভাবে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস সংগঠনের ওপর, শাসক তৃণমূলের তীব্র আক্রমণ, সরকারি দুর্নীতি, চাকরি পদপ্রার্থীদের নিকৃষ্টতম অন্যায়, সমাজ বিভাজনের উসকানি, সাথে কেন্দ্রীয় সরকারের সরকারিভাবে উগ্ৰ ধর্মীয় আক্রমণ, এসব ভীষণ ভাবে প্রচারে এনে যুব নেতৃত্বরা বেশ কয়েকদিন ধরে লাগাতার ছোটো, মাঝাড়ি, বড়ো সভা সমাবেশ করে সেইমতো আজ রাজাবাজার মোড়ে এক বড়ো সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেই সভাতে সভাপতি ছিলেন কলকাতা জেলার সভাপতি কমরেড বিকাশ ঝা, বক্তরা ছিলেন জেলার সম্পাদিকা কমরেড পৌলবী মজুমদার, প্রাক্তন যুবনেতা কমরেড আরশাদ আলী, কমরেড ওয়াজেদ হুসেইন।
একাদশতম সর্বভারতীয় যুব সম্মেলন উপলক্ষে আজ হাজরা মোড়ের DYFI এর জনসভায় বক্তব্য রাখেন কমরেড মিনাক্ষী মুখার্জি ,ছাত্রনেতা সৈনিক সুর সহ ভবানীপুর আঞ্চলিক কমিটির নেতৃত্ব।
.ডিওয়াইএফআই এর ১১তম সর্বভারতীয় সম্মেলন উপলক্ষে আজ ডিওয়াইএফআই এর প্রাক্তন ও বর্তমানের সংগঠকদের মেলবন্ধনের বর্ণাঢ্য পদযাত্রা টালিগঞ্জের নাকতলা পোস্ট অফিস থেকে নেতাজীনগর নারকেল বাগান পর্যন্ত। পদযাত্রা উদ্বোধন করেন প্রশান্ত দাস ( DYFI প্রাক্তন রাজ্য সম্পাদক), পদযাত্রা শেষে বক্তব্য রাখেন তুলসী দাশগুপ্ত।