চিন্তন নিউজ:১৮ই সেপ্টেম্বর:-সুপর্না রায়:- জাঙ্গীপাড়া:- হুগলি জেলার জাঙ্গীপাড়া ব্লকের মীরপুর অঞ্চলের সিপিআইএম নেতা সনৎ পাত্র। ছ-বার পঞ্চায়েত সদস্য ও একবার পঞ্চায়েত উপপ্রধান ছিলেন। এটাই তাঁর রাজপ্রাসাদ। দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় ছিলেন এবং বর্তমান সদস্য। চাইলে তিনি অনেক কিছুই করতে পারতেন কিন্তু তিনি কাজ করেন মানুষের জন্য। এখনও তিনি চাষের কাজ করেন আর তাতেই যা আয় হয় তাতেই তিনি জীবনযাপন করেন। এই সব মানুষ সিপিআইএম এর গর্ব।
চৈতালি নন্দী:– চনন্দনগর–এবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে ৪৬৮ নম্বর পেয়েছে সুন্দরবনে ছোট মোল্লাখালির প্রান্তিক পরিবারের মেধাবী ছাত্র শুভঙ্কর মন্ডল।ইঞ্জিনিয়ারিং য়ে ভালো ফল করেও তার জীবনে এগিয়ে যাবার স্বপ্ন অর্থের অভাবে অধরাই থেকে যাচ্ছিল । এগিয়ে আসে হুগলি জেলার চন্দননগরের প্রথম সারির মহিলা বিদ্যালয় কৃষ্ণভাবিনী নারী শিক্ষা মন্দিরের প্রাক্তনীদের সংগঠন, তাদের সঙ্গে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় চন্দননগর সবুজের অভিযান বড়বাজার , পরিবেশ আকাদেমী, যারা যে কোনো শুভ উদ্যোগে মানুষের সঙ্গে থাকে। এছাড়াও সহযোগিতা করেছেন মানকুন্ডু সুপ্রীম নলেজ ফাউন্ডেশনের কর্ণধার শ্রী বিজয় গুহমল্লিক। সকলে মিলে এই মেধাবী ছাত্রটির চারবছরের পড়ার ও থাকা খাওয়ার খরচের ব্যবস্থা করে দেন। এর আগেও এই সংগঠনগুলি ঘূর্ণিঝড় ও লকডাউন প্রসূত অসুবিধায় ত্রাণের কাজে এগিয়ে এসেছিলেন।
সুপর্না রায়:- পান্ডুয়া —- নাটকই নেশা __ নাটকই পেশা। কেউ কোথাও থেকে ডাকলেই সাইকেল চালিয়ে চলে যান নাট্যশিল্পী দমদমের দৈপ্বায়ন সেন ও বরানগরের নিবেদিতা মুখার্জি। শুধু শর্ত একটাই, কারুর থেকে টাকা তাঁরা চাইবেন না , নাটক দেখে ভালো লাগলে মাটিতে পাতা গামছায় যা ভালো লাগে তাই দেবেন।আঠাশ বছরের নিবেদিতা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্রী। দ্বৈপায়ণ বাবুর বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি।। দুজনে মিলে তৈরি করেছেন নাট্যদল “বিসর্গ”। কয়েকদিন আগে বর্ধমান যাওয়ার পথে বৈচিতে বিশ্রাম নিতে দাঁড়িয়েছিলেন। জানালেন লকডাউনের আগে ট্রেনে বাসে যাতায়াত করতেন। এখন সাইকেল চালিয়ে জেলায় জেলায় ঘুরে নাটক দেখিয়ে বেড়ান।।কত আয় হয় তা বললেন না। তাঁরা সাধারণত শিক্ষামূলক, সামাজিক,বাল্যবিবাহ ইত্যাদির উপর নাটক দেখান।
সুপর্না রায়:- সিঙ্গুর—- পিচের আস্তরন উঠে গেছে বহূদিন আগেই। পুরো রাস্তা ভাঙাচোরা,পাথর , খানাখন্দে ভরা। বাইক বা সাইকেলে তো বটেই পায়ে হেঁটে যাতায়াত করা দায়। একঘন্টা র রাস্তা পেরোতে দ্বিগুণ সময় লাগে। বৈদ্যবাটি- তারকেশ্বর রোডের মাঝে দিয়ারা স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে বড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র পর্যন্ত এই ছয় কিলোমিটার পর্যন্ত রাস্তার হাল অত্যন্ত খারাপ বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দা দের। এই রাস্তা টি হুগলি জেলার জেলা পরিষদের অধীনে। রাজ্যসভার সাংসদ গুরুদাস দাশগুপ্ত মহাশয় এর আমলে রাস্তাটি মোরাম থেকে পিচের রাস্তা হয়।।তারপর পালাবদল এর পর থেকে আর কোন সংস্কার করা হয়নি রাস্তাটার। স্থানীয় বাসিন্দা দের অভিযোগ বহুবছর রাস্তাটির কোন সংস্কার করা হয় নি।