জেলা

হাওড়া জেলার খবর—


চিন্তন নিউজ: ২৯শে জুলাই:– সংবাদদাতা— সম্পদ মাখাল ব্লাডব্যাঙ্কগুলোতে রক্তশূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে দীর্ঘদিন লকডাউনজনিত কারণে। উলুবেড়িয়া হাসপাতালেও এক অবস্থা, সর্বত্র গিভ অ্যান্ড টেক পলিসি। হাওড়া জেলার বামপন্থী ছাত্র-যুবরা একাধিকবার রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছে এই প্রতিকূলতা সামাল দিতে। আজ আবার শ্যামপুরের থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশু সুয়েব মল্লিককে জীবন দান করলেন এস এফ আই শ্যামপুর ১ নং আঞ্চলিক কমিটির সদস্য ইনসান ফকির। রক্তদান মহৎ দান এটা কথায় নয় , কাজে প্রমাণ করলেন ইনসান ফকির।

সংবাদদাতা—-মিঠু ভট্টাচার্য জানান, করোনা ভাইরাস বা অতিমারির প্রাকাল্যে আমাদের রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা যে একেবারে ভেঙে পড়েছে তার নির্দশন আজ আবার প্রমাণিত। হাওড়া ইএসআই (বালিটিকুরি) হসপিটালের মধ্যে বহিরাগত একটি সংস্থার পক্ষ থেকে এসে বিনা অনুমতিতে রোগিদের মুখে এবং সারাদেহে রাসায়নিক স্প্রে করে এবং খাওয়ানো হয়। এবং তারা বলতে থাকে যে তিনদিনের মধ্যে নাকি করোনা পালিয়ে যাবে। এই বেসরকারি সংস্থা ফিরহাদ হাকিমের অনুমতি সাপেক্ষে এই কাজ করেছেন। এখন কথা হচ্ছে ICMR এর অনুমোদন ছাড়া বিশ্বজিৎ সাহা নামে ঐ সংস্হার কর্মী কিভাবে রোগীদের মুখে এবং সারাদেহে স্প্রে করতে পারে। কি করেই হসপিটালের মধ্যে ঢুকলেন?? তিনি আরও দাবি করেন কলকাতা কর্পোরেশন থেকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

সুমন ঘোষ জানিয়েছেন, যতরকম অপকর্ম লকডাউনের সুযোগে বাস্তবায়িত করতে তৎপর পুলিশ প্রশাসন খোদ নবান্নের নির্দেশে। হাওড়ার ডোমজুড়ের পুলিশ এক নয়া ফরমান জারি করেছে লকডাউনের দিনগুলোতে। সংবাদপত্র বিক্রয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা! জরুরী পরিষেবার অধীনে থাকা সংবাদপত্র বিক্রি করতে দিতে বাধা দিচ্ছে ডোমজুড় থানার পুলিশ। সংবাদপত্র বিক্রি করতে গেলে কী শারীরিক দূরত্ব বিধি ভঙ্গ হয়? আসল কথা সরকারের জনবিরোধী কাজকর্ম যতটা কম জনগণের সামনে আসে ততটাই মঙ্গল।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।