সরোজ দাস: চিন্তন নিউজ:২৬শে মে:– ২৫ শে মার্চ থেকে তালাবন্দী দেশ। বিশ্বের শোচনীয়ভাবে বিপর্যস্ত দেশগুলোর তালিকায় স্থান পেয়েছে ভারত। বিধিনিষেধ সামান্য লঘু করতেই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত গতিতে। গত একদিনে সংক্রমিত সাত হাজার। চার হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটেছে এই মারণ ভাইরাসের আক্রমণে। পায়ে হেঁটে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন দেড়শোরও বেশি শ্রমিক।
রাজ্যে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৭৮। আক্রান্ত পুলিশকর্মীরও মেলেনি সুচিকিৎসা, গড়ফা থানায় ভাঙচুর সহকর্মীদের, বিক্ষোভ ঠেকাতে জখম হন দুই আধিকারিক। এর আগেও পি টি এস এ পুলিশের কমব্যাট ব্যাটেলিয়নের জওয়ানদের বিক্ষোভ সামাল দিতে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীকে দৌড়াতে হয়। বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা, বর্তমানে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮১৬।
কী স্বাস্থ্য পরিষেবা কী বিধ্বস্ত পরিবারগুলোর খাওয়ার সংস্থান করা উভয় ক্ষেত্রেই চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে মমতা ব্যানার্জির সুশাসন! লকডাউনের শুরু থেকেই বিভিন্ন জায়গায় এই গুরুদায়িত্ব তুলে নিয়েছে বামপন্থী ছাত্র যুব কমরেডরা। এস এফ আই বালি ইউনিট চালু করেছিল কমিউনিটি কিচেন, কিন্তু মাঝে কিছুদিন বন্ধ থাকার পর আজ থেকে আবার এলাকার প্রান্তিক মানুষের চাহিদামতো আজ থেকে পুনরায় চালু করল। প্রায় দুশো পরিবারের ঘরে দুপুরের খাবার পৌঁছে দেওয়ার শুভ প্রচেষ্টায় সামিল এলাকার মানুষের সহযোগিতার হাত ধরে।