মিঠুন ভট্টাচার্য্য:চিন্তন নিউজ:১লা ফেব্রুয়ারি:–জায়গার নাম “পানিট্যাঙ্কি” শিলিগুড়ি মহাকুমার ভারত-নেপাল সীমান্ত। ভৌগোলিকগত এবং প্রশাসনিক কারণে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ স্থান , কিছুটা দূরেই বাংলা বিহার বর্ডার আবার এই অঞ্চলের সঙ্গে পাহাড়ের একটা নিবিড় যোগাযোগ চিরকালের।
আয়তনের দিক থেকে পানিট্যাঙ্কি বাজারের পরিধি খুব বেশি না হলেও গুরুত্বের দিকে অনেকটাই , প্রতিদিন নেপাল এবং ভারতবর্ষের মধ্যে প্রচুর মানুষের আসা যাওয়া হয় এই বর্ডার দিয়েই , কিন্তু লক্ষ্য করলে দেখা যাবে এখানে প্রশাসনিক সর্তকতা প্রায় না’ এর পর্যায়ে , পানিট্যাঙ্কিতে যেই তিন মাথা মোড়টাকে দেখা যাচ্ছে তার ডানদিকে শিলিগুড়ি , বাঁদিকে ঘোষপুকুর হয়ে শিলিগুড়ি ও কলকাতায় যাওয়ার এবং বিহারের গলগলিয়া যাওয়ার রাস্তা এবং সোজা কিছুটা হেঁটে গেলেই সামনে মেচী নদী , এপারে ভারত ওপারে নেপাল , ঠিক এই জায়গায় দাঁড়িয়ে গাড়ি-ঘোড়ার জ্যাম যেন নিত্যদিনের সমস্যা । এই সমস্যা মেটানোসহ নিরাপত্তার দায়িত্ব যাদের থাকার কথা এখানে তন্নতন্ন করে খুঁজেও একজন সিভিক ভলেন্টিয়ার এর বেশী কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় না।
এমন একটা আন্তর্জাতিক সীমান্ত কি করে একজন-দুজন সিভিক ভলেন্টিয়ার দিয়ে চলতে পারে সেটা প্রশাসনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরাই একমাত্র বলতে পারবেন। এবং এই এলাকায় মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত নয়। বেশি কিছু বলতে গেলে দুষ্কৃতী ও সমাজবিরোধীদের খপ্পরে পড়বেন না এটাও হলফ করে বলা যাবে না। সব মিলিয়ে প্রশাসন আছে নিধিরাম সর্দার হয়ে । কেন এত গাফিলতি প্রশাসনের?এনিয়ে মানুষের ক্ষোভ জমছে।