অশোক কুমার দাস: চিন্তন নিউজ:-১২ই জুলাই:- শিক্ষা , সভ্যতা , সামাজিকতা , মান সম্মান সব কিছুকে ধূলিসাৎ করে দেওয়ার জন্য একটা শব্দই যথেষ্ট । যে শব্দের সঙ্গে জড়িয়ে সর্ব ত্যাগী সাধু , থেকে সর্ব সম্মানিত শিক্ষক , সবই আজ এক ডাকে পরিচিত , চোর।
বিশ্বজিৎ পৈড়্যা, পৈতৃক সম্পত্তি সুত্রে মধ্যবিত্ত , শিক্ষার উৎকর্ষতায় প্রাইভেট স্কুলের শিক্ষক , সঙ্গে শিক্ষিকা সহধর্মী । স্বাভাবিক ভাবেই সামাজিকতার মানে অনেকটা উঁচুতে অবস্থান । কিন্তু ওই কাল হলো , আলোর নেশায় দিগ্বিদিক জ্ঞান হারিয়ে অগ্নি কন্যার আগুনে গিয়ে ঝাঁপ দেওয়ায় । পুড়ে গেল শিক্ষা , পুড়ে গেল চেতনা । জন্ম নিলো লোভ , জাঁকিয়ে বসলো স্বার্থ , শুরু হলো চুরি । ভুলে গেল প্রতিবেশীর ভাঙা বাড়ির হাহাকারের শব্দ , লুটে নিল ক্ষমতার আঁচড়ে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক । ক্ষতিপূরণের তালিকায় ৬৪৯ নম্বরে নাম বিশ্বজিৎ পড়্যা , বিরাজ – ২০০০০ ( কুড়ি হাজার ) টাকার প্রাপক । সাগর ব্লকের , রুদ্রনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের , কমলাপুরের, শিক্ষক বিশ্বজিৎ পড়্যা ।
জনতার ভয়ে হয়ত এনারা টাকা ফেরত দেবেন । কিন্তু , যদি কেউ তথ্য গোপন রেখে সরকারি অনুদান নেওয়ার জন্য জালিয়াতির মামলা করে , তখন কি হবে এই শিক্ষক দূর্নীতিবাজদের ?