জেলা

আজকের হুগলি জেলার খবর


সুপর্না রায় _ চিন্তন নিউজ:১৪ই জুলাই:- কোন রোগীর অস্ত্রপ্রচারের আগে করোনা সংক্রমণ আছে কিনা তা দেখে নেওয়া বাধ্যতামূলক। এই নির্দেশিকা অনেক বড় বড় নার্সিংহোম গুলোতে করোনা টেষ্ট না করিয়েই অস্ত্রপ্রচার হয়ে যাচ্ছে হুগলি জেলার চুঁচুড়া শহরে। এই সংবাদ সামনে আসার পর স্বাস্থ্য কর্তা দের একাংশ তাদের ভুল স্বীকার করে নিয়ে বলেছেন যাতে এমন অনিয়ম আর না ঘটে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।।

চন্দননগরের ১২ নং ওয়ার্ড কনটেনমেন্ট এলাকা।। সংবাদ সংগ্রাহক সুপর্না রায় জানাচ্ছেন যে এই গোষ্টিবদ্ধ এলাকার মানুষদের কিছূতেই ধরে বেঁধে রাখা যাচ্ছে না।। বাঁশ দিয়ে ঘেরা রয়েছে ওই অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা তবু ফাঁকফোকর পেলেই বেরিয়ে আসছে নানা অজুহাতে।।ওই অঞ্চলের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট এর মৃত্যু হয়েছে করোনা সংক্রমণ এর জেরে।।। এই মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে গতকাল। সচেতনতার অভাবে আরও প্রান যাবে বলে সবমহলের আশঙ্কা।

হুগলি জেলার পান্ডুয়াতে এক গৃহবধূ দু’দিন নিখোঁজ থাকার পর ৩৮ বছরের লক্ষী রায় দেহ পুকুর পাড় থেকে উদ্ধার করলো স্থানীয় পুলিশ ও এলাকাবাসী।। তড়িঘড়ি লক্ষীকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃতদেহের হাতে একটি কীটনাশক শিশি ছিল।

করোনা সংক্রমণের জেরে আবারও বন্ধ হয়ে গেল হুগলি জেলার সবচেয়ে মাছের আড়ত।।। সংবাদ সংগ্রাহক সুপর্না রায় জানাচ্ছেন লকডাউন পরিস্থিতিতে বেশ কিছুদিন এই আড়ত বন্ধ ছিল কিন্তু আনলক পর্ব শুরু হতেই আড়ত আবার খুলে যায়। এই আড়তে আশেপাশে র বহু জেলার থেকে মাছ নিয়ে আসেন ব্যাবসায়ী রা। তাছাড়া ব্যান্ডেল, চুঁচুড়া বাজার থেকে এই আড়তে মাছ নিতে আসে। একারনে সকাল থেকেই আড়তে প্রচূর ভীড় হয়। নিয়মাবলী কেউ মানেন না।মাক্স তো নয়ই দূরত্ব বিধি ও মানার প্রয়োজন বোধ করেন না।। ক্রেতাদের কাছে দূরত্ব বিধি মানা বা মুখঢাকনি পড়া এক চুড়ান্ত শান্তির কাজ।। এরই মধ্যে এক আড়তদার এর জ্বর হলে পুরো আড়ত ই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।।

হুগলি জেলার সংবাদ হুগলি জেলার গোঘাট থেকে নাবালিকা হারিয়ে যায়। সে তার গৃহশিক্ষক এর কাছে পড়তে গিয়ে আর বাড়ীতে ফেরেনি।। পরে পুলিশ খোঁজখবর নিয়ে এক স্থানীয় যুবকের বাড়ী থেকে তাকে উদ্ধার করে কিন্তু ওই যুবক পলাতক।। ‌। ‌

বাঁশবেড়িয়া পৌরসভার খবর যে করোনা মহামারীর সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা সেলুনের কর্মীদের সতর্কতা অবলম্বনের বার্তা দিয়ে এস‌এফ‌আই ডিওয়াইএফ‌আইএর পক্ষ থেকে ফেসশিল্ড, স্যানেটাইজার, মাস্ক দেওয়া হলো বাঁশবেড়িয়া পৌরসভার অন্তর্গত ৮এবং ৯নং ওয়ার্ডে। সেলুনের কর্মচারীরা এই সংগঠনের এই পদক্ষেপকে অত্যন্ত সাধুবাদ জানান। এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন ডি ওয়াই এফ আই লোকাল কমিটির সম্পাদক রুদ্র চক্রবর্তী,অরিন্দম ঘোষ ছাত্রদের থেকে শৌভিক দাস, শুভঙ্কর বিশ্বাস সহ আরো অনেকে।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।