নিজস্ব সংবাদদাতা– চিন্তন নিউজ:-৩রা মার্চ:- জাতীয় বিজ্ঞান দিবস পালন পঃবঃবিজ্ঞান মঞ্চ ব্যাণ্ডেল মগড়া বিজ্ঞান কেন্দ্রের পক্ষ থেকে সকাল 6টা থেকে সকাল 9টা ৷।
আবার এদিকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে অবিলম্বে বিদ্যালয় বিদ্যালয় খোলা , পি এফ এর হিসাব, প্রধান শিক্ষক নিয়োগের দাবি সহ ১১ দফা দাবি তে বৈদ্যবাটি অবর বিদ্যালয় পরিদর্শকের কাছে বৈদ্যবাটি চক্রের প্রতিনিধিত্ব মুলক ডেপুটেশন সংগঠিত হল।।
গতকাল বৈদ্যবাটী এলাকার ২৩ নং ওয়ার্ড এলাকার ঘটনা, সকালে সামান্য একটি ঘটনায় এলাকার ডিওয়াইএফআই কর্মী সাথে বিজেপি কর্মীদের বিবাদের রেশ ধরে বেলার দিকে সকলের অলক্ষ্যে যুব কর্মীর বাড়ীর পাশে খড়ের গাদায় আগুন দিয়ে দেয়। এলাকার মানুষের চোখে পড়তেই তারা আগুন নিভিয়ে দেন। কিছুটা ক্ষতিও হয় কমরেডের বাড়ীর। পরবর্তী সময়ে খবর পেয়ে এলকার নেতৃত্ব উপস্থিত হন, পুলিশ আসে কিন্তু অপদার্থ পুলিশ কাউকেই খুঁজে পায়নি। উপস্থিত হন ডিওয়াইএফআই রাজ্য কমিটির সদস্য ও সিপিআই(এম) হুগলী জেলা কমিটির সদস্য কমরেড মিঠুন চক্রবর্তী। এরপর বিকালে সিপিআই(এম) শেওড়াফুলি-বৈদ্যবাটী এরিয়া কমিটির ২৩ নং শাখার উদ্যোগে এলাকায় প্রতিবাদ সভা হয়। উপস্থিত ছিলেন পার্টির জেলা নেতা কমরেড মিঠুন চক্রবর্তী, এরিয়া সদস্য কমরেড সিতাংশু মজুমদার, শাখা সম্পাদক শচীন রায়, এলাকার বামপন্থী কো-অর্ডিনেটর কমরেড মানোয়ার হুসেন, ছাত্র ও যুব নেতৃত্ব। বিজেপির চোখে চোখ রেখেই লড়াই চলবে।
গতকাল ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি( মার্কসবাদী) শ্রীরামপুর পূর্ব এরিয়া কমিটির অন্তর্গত ১ নং শাখার উদ্যোগে গতকাল বাড়ি বাড়ি ব্রিগেডের খবর নিয়ে বিশেষ গণশক্তি প্রচার অভিযান সংগঠিত হলো।
এদিকে ব্রিগেড থেকে ফিরছিলেন হালিশহরের কমরেড রবি দাস। ফেরার সময় পলতা স্টেশনের কাছে পথ দুর্ঘটনার কবলে পড়েন এই পার্টিজান! কোনো গুরুতর আঘাত লাগেনি, সামান্য একটুই আঘাত লেগেছে! পলতার কমরেডরা তাকে বাড়ি পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন!
শুরু হয়েছে সদর চক্র সন্মেলন———
উপস্থিত জেলা সম্পাদক কমল মল্লিক,হাবিবুর রহমান,গোপাল দাস,সন্দীপ রায়,জয়দেব ঘোষ সহ জেলা নেতৃবৃন্দ। উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন গোপাল দাস।চক্র সভাপতি-জয়দীপ ঘোষ,সম্পাদক- মনোজ সরকার। এই ছবিতে যে জিনিসটা দেখা যাচ্ছে নতুন আলু যে আলুর জন্য হুগলি জেলা বিখ্যাত।। হুগলী জেলার পুরশুড়া থানার কেলেপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের কৃষ্ণবাটী মৌজার নতুন ওঠা আলু। চাষির নাম- শ্রী চিত্তরঞ্জন ধাড়া। এমন ছবি, দেখে মনে হবে যেন আদা। ১০০ টাকা কেজি দরে আলুবীজ কিনে চাষির অবস্থাটা বুঝুন! উৎপাদন অত্যন্ত কম এবং ওটা কেউ আলু হিসাবে কিনবে না। আলুবীজ নিয়ে যাচ্ছতাই হয়েছে আর নতুন আলুর দরে চাষির খরচাটুকুও উঠছে না।রাজ্য সরকার ৬টাকা কেজি দরে হিমঘর মালিকদের আলু কেনার দায়িত্ব দিয়ে চাষির সাথে চরম তামাশা করছে। এই প্রেক্ষিতে লড়াই – আন্দোলন ছাড়া চাষির বিকল্প পথ নেই। এআইকেএস হুগলি জেলা কমিটির সম্পাদক কমরেড ভক্তরাম পান এই ঘটনার বিবৃতি দিয়ে দাবি করেছেন রাজ্য সরকারকে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে কমপক্ষে ১০ টাকা কেজি আলু কিনতে হবে।।
আজহুগলী চুঁচুড়ার ৪ নং ওয়ার্ডে দেওয়াল লিখন শুরু হল……