জেলা

হুগলি জেলা নিউজ


চিন্তন নিউজ:::—- ২৫ শে জানুয়ারি::–কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে তারকেশ্বরের কেশবচকে আজ দিল্লির কৃষক আন্দোলন এর সমর্থনে জাঠা মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।। এদিকেআজ ২৫ শে জানুয়ারি সারা ভারত কৃষক সভা ও সারা ভারত ক্ষেতমজুর ইউনিয়নের সদস্য সংগ্রহ অভিযান চলছে যৌথভাবে খানাকুল ১ ব্লক কমিটির বালিপুর আঞ্চলিক কমিটি এলাকার পূর্ব রাধানগর গ্রামে । ।উপস্থিত আছেন কৃষক আন্দোলনের নেতা কমরেড ভোলানাথ মালিক ও ক্ষেতমজুর নেতৃত্ব মিঠু মালিক সহ ৭ জন কর্মী সমর্থক।।

প্রতিদিন বাড়ছে সরকারি স্কুলের মাইনে। সরকারি নির্দেশ অনুসারে যেখানে ২৪০ টাকা নেওয়ার কথা সেখানে কোথাও ৬০০ কোথাও ৭০০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। যার ফলে অনেক ছাত্র-ছাত্রী এবং তাদের অভিভাবকরা এই বিপুল অর্থ দিতে সক্ষম হচ্ছেন না। তাই আজ ডি আই এর কাছে অভিভাবক গন এসএফআই হুগলি জেলা কমিটির পক্ষ থেকে ডেপুটেশন দিতে যায়। কিন্তু ডি আই উপস্থিত ছিলেন না। ফোনে যোগাযোগ করা হলে ডেপুটেশন কবে নেবেন সেই নিয়ে অভিভাবকদের স্পষ্ট কোনো কথা বলেননি, উল্টে তিনি অভিভাবকদের জানান তিনি অনেক কাজে ব্যস্ত আছেন। অভিভাবকগণ এই মনোভাবের বিরুদ্ধে ডি আই অফিসের গেটের সামনে অবস্থানে বসেন।। প্রায় দু’ঘণ্টা আন্দোলনের পর পুলিশ সেখানে উপস্থিত হয়, ডি আই অফিসের কিছু সরকারি আধিকারিক অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলেন। ডিআই ফোনে জানান নির্ধারিত দিনে তিনি অভিভাবকদের ডেপুটেশন নেবেন। অভিভাবক রা সেই কপি রিসিভ করান। অভিভাবক সাফ কথা ছাত্রদের কাছ থেকে কাটমানি তুলতে দেওয়া হবে না। আগামী দিনে আন্দোলন চলবে।

এদিকে নিখিল বঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির হুগলি জেলার শ্রীরামপুর চক্রে ডেপুটেশন চলছে মাননীয় এস আই এর কাছে।।

আবার কমরেড ঘোষ আরও জানান ৩রা ফেব্রুয়ারী সিঙ্গুরে কারখানা চাই কাজ চাই এই দাবীতে ডি ওয়াই এফ আই এর জনসভা এবং ১১ই ফেব্রুয়ারী নবান্ন চলো এর সমর্থণে কেজিডি তে দেওয়াল লেখার কাজ চলেছে ৷এদিকে১১ই ফেব্রুয়ারি নবান্ন অভিযানের সমর্থনে গতকাল হুগলির কৃষ্ণপুর মাঠে ডিওয়াইএফ‌আই হুগলি জেলা কমিটির ডাকে সমাবেশ। বক্তাঃ মিনাক্ষী মুখার্জী( ডিওয়াইএফ আই পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সভাপতি)আমজাদ হোসেন( বিধায়ক)অভিজিৎ অধিকারী( ডিওয়াইএফ আই হুগলী জেলা কমিটির সম্পাদক)ও মিন্টু বেড়া(ডিওয়াইএফ আই হুগলী জেলা কমিটির সভাপতি)।।

কমরেড জয়দেব ঘোষ- জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের ব্যান্ডেল মগরা বিজ্ঞান কেন্দ্রের অন্যতম সক্রিয় বিজ্ঞানকর্মী স্বাতীর জন্মদিনটা একটু অন্যভাবে পালন করার কথা ভাবেন কর্মসূত্রে বিদেশে থাকা তার স্বামী সঞ্জয়, এই দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্যান্ডেল মগরা বিজ্ঞান কেন্দ্রকে । সমাজের বেশকিছু প্রান্তিক ও অভিভাবকহীন শিশুর কার্যত বাবা ও মা হলেন কার্তিক ও বন্দনা বনিক । তাদের প্রতিষ্ঠিত ‘মা মিশনের’ মধ্যে দিয়ে তারা বেশ কয়েকজন শিশুর অভিভাবকত্বের দায়িত্ব নিয়েছেন। অনেকেই সেখানে আবাসিক ও তাদের পড়াশোনা ও বড় করার সম্পূর্ণ দায়িত্ব ‘মা মিশনের’। স্বাতী ও সঞ্জয় মিলে স্বাতীর জন্মদিন পালন করলেন এই মিশনের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়েই। আশ্রমিকদের চটি, সামান্য কিছু পড়াশোনার জিনিসপত্র যেমন খাতা,বইপত্র, লজেন্স ইত্যাদি বিতরণের মধ্য দিয়েই হইহই করে এই দিনটি পালন করা হলো। হল কেক কাটাও। একইসঙ্গে গুরুতরভাবে অসুস্থ প্রতীক গোস্বামীর চিকিৎসার জন্য সামান্য আর্থিক সাহায্যও করা হলো। লকডাউন পর্ব থেকেই এমন বহু মানুষের সহযোগিতা নিয়েই পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের ব্যান্ডেল মগরা বিজ্ঞান কেন্দ্র সাধারণ মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং আমরা আশা করি আরও বহু মানুষ যেভাবে আমাদেরকে উৎসাহিত এবং সাহায্য করছেন তাতে আমরা এ ধরনের আরো অনুষ্ঠান করতে পারব।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।