সুপর্ণা রায়: চিন্তন নিউজ:২৪শে ডিসেম্বর:– কয়েকদিন পরেই নতুন বছর ,কিন্তু নতুন বছর মোটেই সুখকর হচ্ছে না আমজনতার জন্য কারণ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি। সুত্রের খবর অনুযায়ী প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম এতটাই বাড়ছে যে সাধারণ মধ্যবিত্তের মাথায় হাত পড়তে বাধ্য। জামাকাপড় থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র ,জুতো ,চপ্পল সবকিছুর দাম বাড়তে চলেছে পয়লা জানুয়ারি থেকে। যাঁরা অনলাইন এ খাবার খান তাঁদের ও এবার বুঝে শুনে খাবার আনাতে হবে।
জানা গেছে পয়লা জানুয়ারি থেকে তৈরী জামাকাপড় উপর যে পাঁচ শতাংশ জিএসটি ছিল তা বেড়ে হচ্ছে বারো শতাংশ।এর ফলে দাম বাড়বে তৈরী পোষাকের।ক্ষতির মুখে পড়বে ক্ষুদ্র বস্ত্র ব্যাবসায়ী রা। এমনিতেই করোনা র জন্য ব্যাবসায়ীরা ব্যাবসা ক্ষেত্রে ক্ষতির মুখে পড়েছেন আর এখন এই জি এস টি বৃদ্ধির ফলে জিনিসপত্রের যে দাম বাড়বে তার ফলে আর ও ক্ষতির মুখে পড়বে আর আমজনতাও একদম ই খুশী নন এই দাম বৃদ্ধিতে।
এছাড়া চামড়াজাত বিশেষ করে জুতো বা চপ্পলের উপর ও ট্যাক্স বাড়ছে পাঁচ শতাংশ থেকে বারো শতাংশ। ফলে জুতো ব্যাবসায়ী রাও চরম ক্ষতির মুখে পড়তে চলেছে। যে সমস্ত মানুষ অনলাইনে খাবার আনিয়ে খান তাঁদের সূসময় দূর হতে চলেছে । কারণ বাইরে থেকে খাবার আনালে যে আ্যাপ গুলো আছে যেমন জ্যোমাটো বা সুইগী আ্যাপ থেকে খাবার অর্ডার করলে কোম্পানী গুলোকে পাঁচ শতাংশ কর দিতে হবে ফলে পকেটে চাপ পড়বে।কোম্পানীর উপর জিএসটি বাড়লে গ্রাহক দের উপর চাপ পড়বে এই কারণে সরকার কোম্পানী গুলো থেকে ট্যাক্স আদায় করে গ্রাহক দের থেকে নয় আর কোম্পানী গুলো যেন তেন প্রকারে গ্রাহক দের থেকে ঐ টাকা আদায় করে। ফলে সবক্ষেত্রেই গ্রাহক দের পক্ষে সুখকর নয় এই দামবৃদ্ধি।সাধারণ মানুষ বছরের প্রথমেই এক কঠিন সময়ের মুখোমুখি হতে চলেছে।।