জেলা

পূর্ব বর্ধমান জেলার খবর


সমীর দাস:- চিন্তন নিউজ:- পূর্ব বর্ধমান জেলা এবিটিএ র পক্ষ থেকে আজ শিক্ষক দিবস পালিত হয় এবং অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শিক্ষিকাদের সম্বর্ধনা দেওয়া হয়। বক্তব্য রাখেন জেলা সম্পাদক সুদীপ্ত গুপ্ত।

কেতুগ্ৰামে ৫ সেপ্টেম্বরের মেহনতি দিবসে দাবিগুলি নিয়ে মিছিল সংগঠিত হলো।এলাকা স্যানিটাইজেশান ও করোনা প্রতিরোধে মাস্ক বিতরণ কর্মসূচি। ১৬ দফা দাবী নিয়ে কেতুগ্রাম ১ নং এরিয়া কমিটির বামপন্থী গনসংগঠন কৃষক সভা ,ক্ষেতমজর,শ্রমিক সংগঠন ও যুবফেডারেশন কান্দরাতে মিছিল, পোস্টার প্রদর্শনী করা হল এবং সেইসঙ্গে কান্দরা বাজার, ব্লক অফিস স্যানিটাইজ করা হয়েছে ও ৪০০শত মানুষকে মাস্ক পরানো হল । এই কর্মসূচিতে প্রায় ৫০ জন বামকর্মী অংশ গ্রহণ করেন । কর্মসূচীতে সিপিআই (এম) এরিয়া সম্পাদক আনসারুল হক, রবীন্দ্রনাথ পাল, আবুল কাদের, মিজানুর রহমান সহ এরিয়া নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন ।

সারা ভারত গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতি পূর্বস্থলী আঞ্চলিক কমিটির উদ্যোগে পূর্বস্থলী ষ্টেশন সংলগ্ন গোপাল মুখার্জি পল্লীতে স্যানিটাইজেশন করা হলো।

আজ বিকেলে গুসকরা পশ্চিম এরিয়া কমিটি অন্তর্গত দিগনগর -২নং অঞ্চলের যাদবগঞ্জ প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক প্রয়াত বংশীধর মন্ডল এর স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বংশীধর মন্ডল ছাত্রাবস্থা থেকেই ছিলেন বামপন্থী। তিনি সি পি আই (এম)-এর আউশগ্রাম-১ লোকাল কমিটির সম্পাদক ছিলেন, গুসকরা জোনাল কমিটির সদস্য ছিলেন। শিক্ষকতার সূত্রে তিনি শিক্ষক নেতা ছিলেন।দিগনগর -২ নং অঞ্চলে অত্যধিক জনপ্রিয় নেতা ছিলেন।আজকের সভায় কমরেড বংশীধর মণ্ডলের স্মৃতিচারণ করে শ্রদ্ধা জানান পার্টির জেলা সম্পাদক অচিন্ত্য মল্লিক, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য সৈয়দ হোসেন, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য তাপস সরকার প্রমুখ।

মেমারী-২ এরিয়ার কুচুট সমিতি থেকে কুচুট ধর্মতলা, কুচুট মুসলিম পাড়া রাজবাড়ী, শিবপুর, কলেশ্বর, মেলনা, রেঞাঁ, ভান্ডুল, শিয়ালডাঙ্গা, জাবুই হয়ে কন্দর্পপুর, গার্গেশ্বর, পাহাড়হাটী বাজার হয়ে ধুনুই মোড়ে শতাধিক মানুষের মিছিল শেষ হয়। মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন সিপিআই (এম )নেতা শান্তি ব্যানার্জ্জী।
কেন্দ্রীয় সরকারের গনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে সাইকেল মিছিল করা হয় এই জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে – বর্ধমান সদর ২ এরিয়া কমিটির অন্তর্গত বরশুল, গলসী, ভাতারের কামারপাড়া, দেবীপুর, শ্রীধরপুর, মেমারি পশ্চিমের মহেশডাঙ্গা ক্যাম্প,রসুলপুর থেকে, কাটোয়া ২ শ্রীবাটি অঞ্চল, দাঁইহাট পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে সাইকেল মিছিল ও পথসভা হয়।

সংবাদদাতা কল্পনা গুপ্ত জানান শ্রমিক – কৃষক – খেতমজুর সংঘর্ষ রেলির দ্বিতীয় বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে সিআইটিইউ বর্ধমান শহর ১নং এরিয়া সমন্বয় কমিটির উদ্যোগে বর্ধমান শহরের ৪ টি শ্রমিক অধ্যুসিত এলাকায় প্রতিবাদ কর্মসূচী সংগঠিত হয়।
১) নন্দী হার্ডওয়ার -এর সামনে
২) মুচিপাড়া মোড়
৩) বিগ বাজারের সামনে। এখানে সভা করার পর মিছিল করা হয়।
৪) ভেরিখানা রবীন্দ্রমূর্তির সামনে।
আজ এই কর্মসূচিগুলোতে উপস্থিত ছিলেন কৃষক আন্দোলনের অন্যতম নেতা তথা সিপিআই (এম) নেতা মদন ঘোষ, রাজ্যের শ্রমিক আন্দোলনের অন্যতম নেতা আভাস রায় চৌধুরী, সি আই টি ইউ পূর্ব বর্ধমান জেলার সম্পাদকমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য নজরুল ইসলাম সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

২০১৮ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর দিল্লির ঐতিহাসিক ‘শ্রমিক-কৃষক সংঘর্ষ র‍্যালীর’ দ্বিতীয় বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে, সর্বভারতীয় কর্মসূচি হিসাবে ৫ সেপ্টেম্বর সি আই টি ইউ, কৃষক সভা ও ক্ষেত মজুর ইউনিয়ন সহ সমস্ত গণসংগঠন গুলিকে যুক্ত করে বর্ধমান শহর-২ এরিয়ায় কর্মসূচি ‘শ্রমিক-কৃষক সংঘর্ষ দিবস’ পালন করা হল। ১৬ দফা দাবি ও বর্তমান সময়ে কোভিড সহ রাজ্য ও এলাকার দাবি যুক্ত করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়।

মোট ৫ টি জায়গায় এই কর্মসূচি হয়। সকাল ৮ টা থেকে ৯ টায় কর্মসূচি হয় ১০ থেকে ১৫ মিনিট। একটি পথসভা হয় নীলপুর চৌরঙ্গী মোড়ে।

এস এফ আই,এবিটিএ,এবিপিটিএ,বি,ইউ,টি,এ ওয়েবকুটা এবং পশ্চিমবঙ্গ কলেজ এমপ্লয়িজ এসোসিয়েশন , বর্ধমান ইউনিভার্সিটি কর্মচারী ইউনিয়ন এর পক্ষ থেকে আজ বর্ধমান কার্জন গেট চত্তরে ছাত্র শিক্ষক অভিভাবক, শিক্ষা কর্মচারীদের যৌথ উদ্যোগে পালিত হল জাতীয় শিক্ষানীতি বিরোধী বিক্ষোভ কর্মসূচি এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিল এবিপিটিএএর জেলা সম্পাদক সুদিপ্ত গুপ্ত, এস এফ আইএর জেলা নেতা অনির্বান রায় চৌধুরী, পশ্চিমবঙ্গ কলেজ কর্মচারী ইউনিয়নের এনেতৃত্ব মুশাররফ মুন্সি সহ এবিটিএএর জেলা সম্পাদক অভিজিৎ ভঞ্জ অন্য দিকে এই ভাবে জাতীয় শিক্ষানীতি বিল বিরোধী কর্মসূচি বর্ধমান রাজবাটী চত্তরে পালিত হয় এই সভাতে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষক সাইদুল হক ছাত্র নেতা বিশ্বরূপ হাজরা বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় এর অধ্যাপক অরুপ চট্টোপাধ্যায় সহ অনান্য নেতৃত্ব নীচের বিষয় গুলির বিরুদ্ধে সভায় আলোচনা হয়।

শিক্ষায় বেসরকারি করণউচ্চশিক্ষায় এফ ডি আই
মিড ডে মিলের বেসরকারি করণ, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলির প্রাধান্য ও সুযোগ বৃদ্ধি ঘুর পথে কেন্দ্রীয় সরকার এর পক্ষ থেকে শিক্ষা খাতে আর্থিক দায় ঝেড়ে ফেলা রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয় গুলির গুরুত্ব হ্রাস
একলব্য স্কুলের নামে গ্রামীণ প্রাথমিক স্কুল গুলির দিয়ে গুরুত্ব কমান পরিকাঠামো হীন অপরিকল্পিত ও অপবিজ্ঞান সম্মত শিক্ষা নীতির বিরোধীতা করা হয়।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।