কিংশুক ভট্টাচার্য: চিন্তন নিউজ:১৬ই এপ্রিল:-গতকাল বাঁকুড়া শহরের পূর্ব এরিয়া কমিটির অন্তর্গত আশ্রমপাড়া এলাকায় দৈনন্দিন সরেজমিনে যোগাযোগ করতে গিয়ে এলাকার এক ডিওয়াইএফআই সদস্য জানতে পারেন যে তিন ভাইয়ের একটি পরিবার না খেয়ে রয়েছেন। ওদের বাবা অনেক পূর্বেই মারা গিয়েছেন। মা এর বহু পরিশ্রমে চারজনের গ্রাসাচ্ছদন লেখাপড়া চলতো। মা হঠাৎ মারা যাওয়ায় দাহ কাজ করতে গিয়ে কপর্দক শূন্য। খবর পেয়ে ঐ যুব সদস্য সংগঠন দপ্তরে খবর দেওয়ার পরে ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশনের বাঁকুড়া শহরপূর্ব আঞ্চলিক কমিটির পক্ষ থেকে পরিবারটির হাতে যৎসামান্য খাদ্যসামগ্রী তুলে দেওয়া হল- চাল- ১০কেজি, ডাল-১কেজি, তেল-৫০০, নুন-৫০০, সোয়াবিন-২প্যাঃ,আলু-২কেজি সহ মুড়ি, হলুদ, জিরা,পিঁয়াজ,আদা, রসুন, বিস্কুট, ডেটল, সাবান।
লক ডাউন উঠে গেলেও সরকার যদি অভিজিত বিনায়ক ব্যানার্জির প্রস্তাবিত বা রাষ্ট্রসংঘের প্রস্তাব মতো মানুষের হাতে অর্থ বা কাজের যোগানের দায়িত্ব না নেয় তবে এই পরিবারগুলি সবচেয়ে বেশি সমস্যাতে পড়বে,কারন এদের এখনই কোন কাজ নেই! আর পরবর্তীতে কাজ পাবে কিনা সন্দেহ আছে। বিশেষত যখন অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, পরবর্তীতে ৪০কোটি বেকারের দেশে পরিনত হবে এই দেশ সেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। সংগঠনের নির্দেশে কমরেড সন্দীপ বিশ্বাস এই দায়িত্ব পালন করেন।