রাজ্য

চন্দননগরে পুরসভার জমিতে গড়ে উঠেছে অসংখ্য বেআইনি দোকানঘর।


সমদর্শী:চিন্তন নিউজ:১লা অক্টোবর:–চন্দননগরের বুকে গজিয়ে উঠেছে বেআইনী দোকানের সারি। চন্দননগর পুরসভার কোনো হেলদোল নেই।

বামফ্রন্টের শাসনকালে সরকারি কাজের স্বচ্ছতা ছিল প্রধান উদ্দেশ্য, তাই তখন প্রতিবছর নিয়ম করে টেন্ডার ডাকা হোতো। আইনানুসারে সর্বনিম্ন কোটেশনকারীকে অর্ডার দেওয়া হোতো।সেই সময় সরকারি কাজে যাতে কোনোরকম জটিলতা না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখা হোতো।

রাজ্যসরকারের পালাবদলের পর আইনমাফিক কাজে ঘাটতি দেখা গেল। সরকারের তরফে নজরদারির যথেষ্ট অভাব থাকার ফলেই নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করে চন্দননগরের ৪নাম্বার ওয়ার্ডে কর্পোরেশনের জমিতে গড়ে উঠল একের পর এক বেআইনী দোকানের সারি।সূত্রের খবর এম পি ল্যাডের টাকায় তৈরি হয়েছে এই দোকান ঘরগুলো। বেকার যুবদের কাছে যেমন খুশি দামে বিক্রি করা হয় দোকানগুলি। এভাবেই লক্ষ লক্ষ টাকা চলে যায় উক্ত এমপির তহবিলে।

কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই এই দারিদ্র্য পীড়িত দোকানদারেরা হাতে পাই না সত্বাধিকারীর আইনী কাগজপত্র।এইভাবেই চলতে থাকে লুঠ।
এখনো পর্যন্ত প্রতিকার হয়নি এই অন্যায়ের। এলাকার কিছু বাম সমর্থক এর প্রতিবাদ করতে গেলেই রাতের অন্ধকারে তাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করেছে দুস্কৃতিরা।
বর্তমানে পুরবোর্ড ভেঙে দিয়েছে সরকার, কারণ-কাউন্সিলরদের অপরিসীম দূর্নীতি।স্থানীয় লোকজন এই অন্যায়ের প্রতিকার চায়।দোকানদারদের দিতে হবে দোকানের বৈধ কাগজপত্র।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।