চিন্তন নিউজঃ-৭ই ডিসেম্বর:– শান্তনু বোসঃ- বইমেলার কড়চা—- জোর কদমে চলছে হুগলী চুঁচুড়া বইমেলার প্রস্তুতি। একদিকে যেমন চুঁচুড়ার মাঠে চলছে স্টল এবং অডিটোরিয়াম তৈরির জন্য প্যান্ডেল বাঁধার কাজ, সেই সাথে চলছে বইমেলাকে আকর্ষণীয় করতে তুলতে প্রত্যেক দিনের অনুষ্ঠান সূচী নিপুণ ভাবে বাঁধার কাজ। উদ্বোধন থেকে শুরু করে সমাপ্তি অনুষ্ঠান, সব জায়গায় চমক। এই চমক নেহাতই লোকরঞ্জনের চমক নয়। বইমেলার নিজস্ব কালচার এবং ঐতিহ্যকে অক্ষুন্ন রেখেই নতুন ভাবনা এবং বিশিষ্টজনদের সমাগম ঘটিয়ে বইমেলাকে সমৃদ্ধ করা। এই সমৃদ্ধি প্রয়াসেই বইমেলার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বিশিষ্ট লেখক এবং শিল্পীরা। উপস্থিত থাকবেন বিশিষ্ট লেখক ও আইনজীবী শ্রী জয়ন্ত নারায়ন চট্টোপাধ্যায়, শ্রী আরণ্যক বসু এবং প্রখ্যাত অভিনেতা শ্রী অভ্রজিত চক্রবর্তী।
দেবারতি বাসুলীঃ_জাওয়াদের প্রভাবে নিম্নচাপজনিত কারণে অতিবৃষ্টির ফলে ধান, আলু ও সব্জি চাষের ভয়ংকর ক্ষতি হয়েছে। এমনিতেই সার সহ নানা কারণে কৃষকরা দূর্বিষহ যন্ত্রণার মধ্যে ছিলেন। তার উপর এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য কৃষকরা চরম হতাশায় ভুগছেন। এমতাবস্থায় তারকেশ্বর থানা কৃষক সমিতির উদ্যোগে এ ডি এ-র নিকট এবং কেশবচক অঞ্চল কৃষক সমিতির উদ্যোগে কেশবচক গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের নিকট ডেপুটেশন দেওয়া হলো। আমাদের দাবী-
(১) ধান ও আলুতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ১০০% বীমা অথবা বিঘা প্রতি ১৫০০০ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
২)নতুন করে চাষ করার জন্য কৃষকদের কৃষি উপকরণ দিতে হবে। বিডিও বলাগড় নিকট প্রতিনিধিত্ব মূলক ডেপুটেশন দেওয়া হয়েছে আজকে, ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি,সার,ধান ক্রয় , কৃষি ঋণ মূকুব ইত্যাদি দাবি নিয়ে।বলাগড় থানা কৃষকসভা পক্ষ থেকে।
জয়দেব ঘোষঃ-আলু চাষীদের মাথায় হাত।হুগলী জেলার ধনিয়াখালী থানার অন্তর্গত নারায়ণপুর ও চৌতাড়া গ্রামের চিত্র। সমস্ত হুগলী জেলায় একই অবস্থা। চাষীদের মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে অবিলম্বে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার কে পদক্ষেপ গ্রহণ করতেই হবে।এখনই চাষীদের সমস্ত কৃষি ঋণ মুকুব করতে হবে।
রাজ্যের কমবেশি সব সরকারী হাসপাতালগুলোরই এই দৈনদশা।এই দৈনদশা পরিবর্তন করতে হবে রাজ্য সরকারকেই। নাহলে বেসরকারি হাসপাতাল গুলি দিনের পর দিন আরো ফুলেফেঁপে উঠবে। সাধারণ মানুষের যন্ত্রনার শেষ থাকবে না। কল্যানী জওহরলাল হাসপাতালের ছবি এটি। যেখানে ক্রিটিক্যাল রোগীদের ওয়ার্ডেও পশুপ্রানীরাও বিচরণ করছে।