জেলা

হুগলি জেলার সংবাদঃ-


১৪ ই অগাষ্টঃ-চিন্তন নিউজঃ- জয়দেব ঘোষঃ— আজ ভারতের ছাত্র ফেডারেশন কোন্নগর আঞ্চলিক কমিটির অন্তর্গত নবগ্রাম ইউনিটের ৫’ম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো আজ কমরেড সুদর্শন রায় চৌধুরী নগর (নবগ্রাম) ও কমরেড সুদীপ্ত গুপ্ত মঞ্চে (পাঠচক্র)। মোট ২০জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। সম্পাদকীয় প্রতিবেদনের ওপর আলোচনা করেন ৪জন প্রতিনিধি। সম্মেলনের উদ্বোধন করেন এসএফআই কোন্নগর আঞ্চলিক কমিটির সদস্য কমরেড সুফল সেনগুপ্ত। সম্মেলনে আঞ্চলিক কমিটির পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানিয়ে বক্তব্য রাখেন কমরেড সৌরভ বল। সম্মেলন থেকে মোট ৯জনের ইউনিট কমিটি গঠন হয়। ইউনিট সম্পাদক নির্বাচিত হন কমরেড ঈশির ব্যানার্জী ও সভাপতি নির্বাচিত হন কমরেড প্রিয়াঙ্কা ঘোষ।
সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের হুগলী জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যা কমরেড টিনা কংসবণিক সহ আঞ্চলিক কমিটির পক্ষে কমরেড ইভান রাণা, অর্পিতা দাস, শুভ্র ব্যানার্জী, শুভঙ্কর পাল ও নীলাদ্রি ঘোষ। আজ প্রবীণ সিপিআই(এম) নেতা প্রয়াত কমরেড সুজয় ব্যানার্জীর স্মরণসভায় চন্দননগর নিত্যগোপাল স্মৃতি মন্দিরে বক্তব্য রাখেন পার্টির জেলা কমিটির সম্পাদক কমরেড দেবব্রত ঘোষ। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন কমরেড অমিয় সাহা, পিনাকী চক্রবর্তী, শোভন সেনগুপ্ত। সভাপতিত্ব করেন কমরেড রেবতী সাহা।

সুপর্না রায়ঃ- এস এফ আই চুঁচুড়ার পক্ষ থেকে ফ্রি ফর্ম ফিলাপ। আজ ১০ম দিন।

অর্পন গাঙ্গুলীঃ- অনুষ্ঠিত হল হুগলী চূঁচুড়া বইমেলার বার্ষিক সাধারন সভা। উপস্থিত ছিলেন শতাধিক সদস্য সদস‍্যা। সভাপতিত্ব করেন কমরেড নরের দে। কোভিড মোকাবেলার জন‍্য বিভিন্ন সরঞ্জাম বিতরণ করা হয়।

শ্যামল সিনহা:– হুগলী চুচুঁড়া বইমেলা কমিটি শুধু বইমেলা আর ছাত্র মেধাবৃত্তি দেওয়া নয়, সমাজসেবা, করোনায় চিকিৎসা পরিষেবার জন্য কিছু চিকিৎসা সরঞ্জাম প্রদান করা হলো। আবার এই সরঞ্জাম দেওয়া হলো যারা নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে করোনা রোগীদের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের বাঁচিয়ে তোলার রসদ জুগিয়েছিলেন। সরঞ্জামের মধ্যে স্যানিটাইজার মেসিন, ব্লাড প্রেসার মেসিন, ফ্রিংগার পালস্ মেসিন উল্লেখযোগ্য। এছাড়া বইমেলা কমিটির সাধারন সভাও অনুষ্ঠিত হলো। ১৬ জন সদস্যের হাতে শোক প্রস্তাব তুলে দেওয়ার সাথে আসন্ন বইমেলা রূপরেখা বিশদভাবে আলোচিত হয়। সভায় বইমেলা কমিটির সভাপতি তথা প্রাক্তন মন্ত্রী নরেন দে, কার্যকরী সভাপতি অক্ষয়কুমার আঢ্য, বিজয় মুখার্জী, বইমেলার সম্পাদক গোপাল চাকী সহ বিশিষ্ট জনেরা উপস্হিত ছিলেন।

তাতাই মুখার্জীঃ-এটা খানাকুলের একটি প্রান্ত ।
ধান্যগোরী পঞ্চায়েত এলাকা নদীর জল অনেকটা কমে গিয়ে চারিদিকে ধ্বংসের চিত্র এখন আরো অনেকটা স্পষ্ট। কংক্রিটের বাড়ি, ব্রীজ সহ বড় এক একটা বাস স্ট্যান্ড ধ্বংস স্তুপ হয়ে গেছে। মাটির বাড়ি থেকে ভিটে মাটি কোনো কিছুর অস্তিত্ব খুঁজে পায় নি অনেকেই।
ঘণ্টা খানেক বুটবুটি নৌকা করে যেতে যেতে আপনার মনে হতেই পারে এটা কোনো আমাজনের প্রান্ত। অসহায় জলবন্দি মানুষ গুলো কুল কিনারা পাচ্ছে না । সামান্য খাবার আর আশ্রয়ের খোঁজে হন্যে হয়ে জীবন কাটাচ্ছে। জীবন জীবিকা নির্বাহের পথও বন্ধ বেশীর ভাগ মানুষের কাছে । এদের কাছে করোনা সতর্কতা নিতান্ত বিলাসিতা মাত্র।এই অসহায় মানুষ গুলোর কিছুটা শুকনো খাবার ও জলের ব্যবস্থা করলো ডি ওয়াই এফ আই হুগলী জেলা কমিটি ও এ বি টি এ শিক্ষক সংগঠন । প্রায় ৬০০ অসহায় পরিবারের হাতে মুড়ি, আড়াই কেজি করে চিড়ে, বিস্কুট , জলের বোতল দেওয়া হলো ।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।