চিন্তন নিউজঃ- চৈতালি নন্দীঃ-চন্দননগর ফ্রেঞ্চ ইনস্টিটিউটের দুরবস্থা:– আমাদের প্রিয় শহর চন্দননগরের ফরাসী অধিগ্রহণের পূর্ব এবং পরবর্তী সময়কালের ঐতিহ্য বহনকারী ইতিহাসের অনেকখানিই হারিয়ে গেছে সময়ের নিয়মে । এই ইতিহাসের যেটুকু সংরক্ষণ করা গেছে তার বেশিরভাগটাই সংরক্ষিত রয়েছে গঙ্গা তীরবর্তী ফ্রেঞ্চ ইনস্টিটিউটের মিউজিয়ামে । সেই ফরাসী ইনস্টিটিউটের এখন খুবই দুরবস্থা । দীর্ঘদিন ধরে মিউজিয়ামটি পড়ে আছে কিউরেটর হীন অবস্থায় । যথাযথ দেখভালের অভাবে স্বাভাবিকভাবেই মিউজিয়ামটির অবস্থা রীতিমতো শোচনীয় । একটি উচ্চ মানের গ্রন্থাগারও আছে এই ইনস্টিটিউটে । সেই লাইব্রেরিটি এখন বন্ধ । বহুদিন হয়ে গেল সেখানে কোন গ্রন্থাগারিক বা লাইব্রেরিয়ান নেই । একটা সময়ে ফরাসী ভাষা নিয়ে ডিপ্লোমা কোর্স করার বন্দোবস্ত ছিল এখান থেকে । বর্তমানে তার অবস্থাও তথৈবচ । এই ইনস্টিটিউটের একটি নিজস্ব হলও আছে । এই হলে বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সেমিনার ও চিত্র প্রদর্শন অনুষ্ঠিত হত । উপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে, স্ট্র্যান্ড সংলগ্ন মনোরম পরিবেশে অবস্থিত সেই হলটির অবস্থাও এখন শোচনীয় এবং বর্তমানে হলটি বন্ধ অবস্থায় পড়ে রয়েছে । ফ্রেঞ্চ ইনস্টিটিউটের দায়িত্বে রয়েছেন রাজ্য সরকারের উচ্চ শিক্ষা দপ্তর এবং সংস্কৃতি দপ্তর যৌথভাবে । ফলতঃ কোন বিষয়টি কোন বিভাগ দেখবেন এই নিয়ে যুক্তিতর্কের চালাচালিতেই অবহেলিত হয়ে পড়ে আছে চন্দননগরের ফ্রেঞ্চ ইনস্টিটিউটের রক্ষণাবেক্ষণ । শহরের দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আমরা এই বিষয়ে নীরব দর্শকের ভূমিকায় থেকে যেতে পারি না । ইতিমধ্যেই আমরা শহরের মহানাগরিকের সঙ্গে কথা বলেছি । মাননীয় মহানাগরিককে আমরা অনুরোধ করেছি এই বিষয়ে তাঁর পক্ষ থেকে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য । একইসাথে শহরের সকল সমমনোভাবাপন্ন সংগঠন ও সংবেদনশীল ব্যক্তির কাছে আমাদের আবেদন – আসুন, শহরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই সংস্থাটিকে অপমৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করার জন্য যা যা করণীয় তা করতেই হবে।
সৌরভ গাঙ্গুলীঃ-সি.পি.আই(এম) চুঁচুড়া এরিয়া কমিটির অন্তর্গত ১১ নং ব্রাঞ্চের উদ্যোগে ২১ নং ওয়ার্ডে ২৯৩ ও ২৯৪ নং বুথে জনসংযোগ ও বাড়ি বাড়ি অর্থ সংগ্রহ কর্মসূচি।
সুপর্না রায়ঃ-বামপন্থী রোজেনবার্গ দম্পতিকে, ফ্যাসিবাদী আমেরিকার দ্বারা হত্যা করার দিনটিকে ( ১৯শে জুন,১৯৫৩ ) স্মরণ করে, আজ কোন্নগর নবগ্রাম পাঠচক্র ভবনে – সারা ভারত শান্তি ও সংহতি সংস্থা
হুগলি জেলা প্রস্তুতি কমিটি আয়োজিত সভায় বক্তা অধ্যাপক : সুস্নাত দাস।
জয়দেব ঘোষঃ-নিখিলবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির হুগলি জেলার পোলবা চক্রের উদ্যোগে আগামী ২৩ তারিখ কলকাতা রানী রাসমণি তে শিক্ষক অবস্থান ও সমাবেশ এবং সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে রানী রাসমণি পর্যন্ত মহামিছিলের প্রচার সংগঠিত করা হল আজ।
সুদীপ্ত সরকারঃ- জাঙ্গীপাড়া থানা গণসংগঠনসমূহের সমণ্বয় কমিটির আহ্বানে অগ্নীপথ প্রকল্প বাতিলের দাবীতে, এলাকায় সম্প্রীতি ও শান্তি বজায় রাখতে আজ জাঙ্গীপাড়া থানার সামনে পথসভা অনুষ্ঠিত হল। পথসভায় বক্তব্য রাখেন হুগলী জেলা খেতমজুর ইউনিয়নের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য কমরেড ফারুক আহমেদ লস্কর, সুদীপ্ত সরকার, জেলা কমিটির সদস্য কাশীনাথ হাজরা, থানা কৃষক সমিতির সম্পাদক তপন রায়, শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্ব সুভাষ বাগ, যুব সংগঠনের জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য মানস চ্যাটার্জী, ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্ব শিউলী রায়। সভাপতিত্ব করেন থানা কৃষক সমিতির সভাপতি ও জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য কমরেড পবিত্র সিংহরায়। পথসভাতে কর্মী সমর্থকদের উপস্থিতি ছিল ভালো।
দেবারতি বাসুলীঃ-স্কুল খোলার দাবি এবং তৃণমূল সরকারের পাহাড় প্রমাণ দূর্নীতির বিরুদ্ধে এ বি টি এ এবং এ বি পি টি এ এর যৌথ উদ্যোগে এসডিও আরামবাগ এর নিকট ডেপুটেশন,আরামবাগ গৌরহাটির মোড়ে পথসভা.৪০ জন উপস্থিত ছিলেন।বক্তব্য রাখেন এ বি টি এ এর জেলা সম্পাদক গৌতম সরকার,এ বি পি টি এ এর জেলা সভাপতি মানসরঞ্জন ভঞ্জ.ও আরো অনেকে।