সায়ঙ্ক মন্ডল:-চিন্তন নিউজ, :-১০ই জুলাই :- হুগলি থেকে কমরেড গুরুদাস ব্যানার্জি জানিয়েছেন যে হুগলি জেলা নির্মাণ কর্মী ইউনিয়ন এর পক্ষ থেকে আমফানে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সাহায্যার্থে দক্ষিণ ২৪ পরগনা নির্মাণ কর্মী ইউনিয়ন এর নেতৃত্বের হাতে খাদ্যসামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।।।
বৈদ্যবাটি থেকে সংবাদ সংগ্রাহক সায়ঙ্ক মন্ডল জানিয়েছেন যে:-ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন বৈদ্যবাটী – শেওড়াফুলি আঞ্চলিক কমিটির উদ্যোগে বৈদ্যবাটী পৌরসভা ডেপুটেশন দেওয়া হল।
হিন্দ মোটর থেকে সংবাদ সংগ্রাহক সায়ঙ্ক মন্ডল জানিয়েছেন যে:-১০ই জুলাই হিন্দমোটরের:-আমফানে ব্যাপক দুর্নীতির প্রতিবাদে।নিয়োগে অস্বচ্ছতার বিরুদ্ধে।
কর্মহীন দের ভাতার দাবি সহ একাধিক দাবিতে ভারতের গনতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন হুগলী জেলা কমিটির উদ্যোগে উত্তরপাড়া-কোতরং পৌরসভায় ডেপুটেশন ও অবস্থান বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতি ছিলেন জেলা সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য কমরেড আভাষ গোস্বামী , বক্তব্য রাখেন যুবনেতা সুপ্রিয় মজুমদার, দেবাশীষ নন্দী, জয়দীপ মুখার্জী, বাসুদেব মুখার্জী।
সায়ঙ্ক মন্ডল জানিয়েছেন হরিপাল _ গজারমোড় এ সরকারি এসবিএসটিসি বাস পরিষেবা র উদ্বোধন হলো সোমবার।।। করোনা পরিস্থিতি যে সাধারণ মানুষের কথা ভেবে হরিপাল বিধানসভা এলাকায় আবারও বাস পরিষেবা চালু করা হয়েছে।এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন বলেই ধারণা।।
সায়ঙ্ক মন্ডল জানিয়েছেন হুগলির দাদপুর থানা এলাকার হারাল শেখপাড়ায় পারিবারিক অশান্তির জেরে ছেলেকে কাটারি দিয়ে কুপিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করলেন বাবা। দু’জনকেই চুঁচুড়া ইমামবাড়া জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এখন তাঁদের অবস্থা স্থিতিশীল।
হারাল শেখপাড়ার বাসিন্দা শেখ ফরিদুল আলি পেশায় পরিযায়ী শ্রমিক। তাঁর বয়স আঠাশ থেকে তিরিশ বছরের মধ্যে। সোনার গয়নার ডিজাইনের কাজের জন্য তিনি পঞ্জাবে থাকতেন। করোনার জেরে লকডাউন শুরু হওয়ার পরে তিনি কাজ হারান। মাস খানেক আগে তিনি সেখান থেকে বাড়িতে ফিরে আসেন। পরিবার সূত্রে খবর, তখন থেকেই টুকটাক অশান্তি শুরু হয়ে যায় পরিবারে।
মাস সাতেক আগে দেখাশোনা করে ফরিদুল আলির বিয়ে দেন তাঁর বাবা শেখ সোহরাব আলি। তাঁর বয়স বাহান্ন থেকে পঞ্চান্ন বছরের মধ্যে। তাঁদের পারিবারিক জমিজমা রয়েছে তবে তা খুব একটা বেশি নয়।
ফরিদুলের স্ত্রীর অভিযোগ, বিয়ের পর থেকে সংসারে অশান্তি শুরু হয়ে যায়। ফরিদুলের রোজগার কম ছিল বলে তাঁর বাবা সোহরাব প্রথম দিকে ছেলের বিয়ে দিতে চাইছিলেন না। যদিও পরে তিনি দেখাশোনা করে ছেলের বিয়ে দেন। আজ সকালে বাবা ও ছেলের মধ্যে অশান্তি শুরু হয়। তখন মেজাজ হারিয়ে ছেলেকে কাতান দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপাতে শুরু করেন বাবা। তাতে ফরিদুলের দুই হাতে ও গলায় চোট লাগে। লুটিয়ে পড়েন ফরিদুল। প্রতিবেশীরা তাঁকে উদ্ধার করে চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে নিয়ে যান। তার পরেই বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেন সোহরাব আলি। তাঁকে হাসপাতালে পাঠায় দাদপুর থানার পুলিশ।
এলাকার লোকজন মনে করছেন ছেলে মারা যেতে পারেন এই আশঙ্কাতেই বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেন সোহরাব। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরে তাঁর শরীর থেকে বিষ বের করা হয়েছে। তাঁর ছেলের এখন স্যালাইন চলছে।
সোহরাব এদিন অভিযোগ করেছেন ছেলে তাঁকে বাড়ি থেকে বের করে দিতে চায়। তা নিয়ে সংসারে অশান্তি। তবে প্রতিবেশীরা এই অভিযোগ মানতে চাইছেন না। তাঁরা জানিয়েছেন, যে ছেলে থাকে সুদূর পঞ্চাবে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গেলে হয়তো সেখানেই চলে যাবে সেই ছেলে কেন বাবাকে বাড়ি থেকে চলে যেতে বলবে? তাঁরা মনে করছেন ছেলেকে কোপানোর পরে এখন এই সব কথা বলছেন বাবা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে এখন দু’জনের অবস্থাই স্থিতিশীল। হাসপাতাল থেকে ছাড়লে পুলিশ তাঁদের জবানবন্দি নেবে। বাড়ির লোকের সঙ্গেও কথা বলছে পুলিশ।
হুগলি জেলার থেকে সায়ঙ্ক মন্ডল জানিয়েছেন হুগলি জেলাকে সংক্রমিত এলাকা (Containment Zone) হিসেবে চিহ্নিত করল রাজ্য সরকার। এখানকার সমস্ত দোকানপাট, অফিস পুরোপুরি বন্ধ রাখতে হবে বলে নির্দেশ জারি করেছে রাজ্য।প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, জেলায় প্রবেশ পথে লগবুক থাকবে। জেলা জুড়ে নজরদারি চালানোর জন্যে কমপক্ষে ৩০টি জায়গায় সিসি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে। সড়কের পাশাপাশি জলপথেও শুরু হচ্ছে পুলিশি টহল। অত্যাবশ্যকীয় ছাড়া সমস্ত পরিষেবা বন্ধ থাকছে।জরুরি পরিষেবার ক্ষেত্রেও খুব বেশি হলে ২৫% কর্মী কাজ করতে পারবেন। এছারাও জেলা প্রশাসনের তরফে সমস্ত থানা কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অকারনে বাইরে ঘোরাঘুরি করলেই গ্রেফতার করতে হবে। উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া এবং কলকাতার কিছু অংশকে কন্টেনমেন্ট করা হলেও হুগলির ক্ষেত্রে জেলার অধিকাংশ অংশ তথা প্রায় পুরো জেলাকেই কন্টেনমেন্ট এর আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
শ্রীরামপুর পুরসভা, কোন্নগর পুরসভা, চাঁপদানি পুরসভা, উত্তরপাড়া-কোতরং পুরসভা, বৈদ্যবাটি পুরসভা, ভদ্রেশ্বর পুরসভা, চন্দননগর পুরসভা ও ডানকুনি পুরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডকে কন্টেইনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া রঘুনাথপুর, ভগবতীপুর, চণ্ডীতলা, রসিদপুর, জাঙ্গিপাড়া-সহ অনেক গ্রাম পঞ্চায়েতকেও কন্টেইনমেন্ট এর আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
সায়ঙ্ক মন্ডল হুগলি জেলার আরামবাগ এর চণ্ডীতলা থানার গরলগাছায় টাকা নিয়ে বচসার জেরে খুন হতে হল এক যৌনকর্মীকে। এই ঘটনায় হাওড়ার আনন্দনগরের বাসিন্দা এক যুবককে গ্রেফতার করেছে চণ্ডীতলা থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে ধৃত ব্যক্তি তার দোষ স্বীকার করে নিয়েছে। তাকে শনিবার আদালতে পেশ করা হয়। অভিযুক্তকে পাঁচ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
রিপোর্টার সিদ্ধার্থ বাবান গুহ হুগলি জেলার থেকে জানিয়েছেন যে_করোনাভাইরাসের গোষ্ঠী সংক্রমণ রুখতে প্রায় গোটা হুগলি জেলাকেই কনটেইনমেন্ট জোন চিহ্নিত করা হল। রাজ্য সরকারি নির্দেশ মেনে সোমবার কড়া পদক্ষেপ করেছেন জেলা প্রশাসনের কর্তারা। কয়েকটি ক্ষেত্র ছাড়া কনটেইনমেন্ট জোন-এর আওতাধীন প্রায় সব সরকারি, বেসরকারি অফিস, প্রতিষ্ঠান, কলকারখানা বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কনটেইনমেন্ট জোনের অধীনে অত্যাবশ্যকীয় নয় এমন সব পরিষেবা বন্ধ থাকবে। যে যে পরিষেবাগুলিকে ছাড় দেওয়া হয়েছে, সেখানেও মাত্র ২৫% কর্মী থাকতে পারে বলে জেলাশাসকের নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে।
সোমবার জেলা প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, স্বাস্থ্য, পুরসভা, দমকলের মতো সরকারি দফতরগুলিকে যেগুলি কোভিড-১৯ মোকাবিলা করছে বাদ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও খোলা থাকবে ডাকঘর, ব্যাংক ও অন্যান্য অত্যাবশ্যকীয় পণ্য সংস্থা।
ডানকুনি থেকে সংবাদ সংগ্রাহক সায়ঙ্ক মন্ডল আরও জানান যে-সিঙ্গুরসহ রাজ্যে নতুন শিল্প, কাজ খাদ্য ও জনস্বাস্থ্যের দাবীতে ও আমফান লুটেরাদের শাস্তির দাবিতে ডিওয়াইএফআই চন্ডীতলা ১ লোকাল কমিটির উদ্যোগে বিডিও ডেপুটেশন শিয়াখালায় বিক্ষোভ মিছিল অবস্থানে যুবরা।
আজ আরামবাগ থেকে জাকির মহম্মদ জানিয়েছেন যে,আরামবাগ সিডিপিও র দপ্তরে সিআইটিইউর অনুমোদিত পশ্চিমবঙ্গ আইসিডিএস কর্মীসমিতির উদ্যোগে কয়েকটি দাবিতে একটি ডেপুটেশন জমা দেওয়া হয়।এইসব দাবীগুলির মধ্যে ছিল ৩০ দিন অন্তর টিএইচআর দিতে হবে ও এর অঙ্ক বাড়াতে হবে,দিতে হবে করোনা সুরক্ষার সরঞ্জাম, বাজার দর অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে দিতে হবে আলুর দাম,কেন্দ্রে খাবারের গুনগত মান বাড়ানো সহ সহায়িকা ও তৃতীয় শ্রেণীর কর্মীদের নির্দিষ্ট বেতন ও অবসরের পর পেন্সনের ব্যাবস্থা করার দাবি গুলো ছিল অন্যতম।
পান্ডুয়া থেকে সংবাদ সংগ্রাহক সুপর্না রায় জানাচ্ছেন যে বৃহস্পতিবার সকালে পান্ডুয়া ব্লকের সিমলাগড়_ ভিটাসিন পঞ্চায়েতের কাটাগড় থেকে পোটবা রায়পুকুর পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ আর রাস্তাটি ঠিকঠাক করার দাবীতে প্রায় দুঘন্টা পথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করেন ভুক্তভোগী গ্রামবাসীরা।। ওই অঞ্চলের বাসিন্দা রা জানিয়েছেন যে প্রায় দশ বছর আগে রাস্তাটি সংস্কার করা হয়েছিল ।। তারপর থেকে আর কোনদিন কোন সংস্কার এর কাজ কিছুই হয়নি।গোটা রাস্তা ভাঙাচোরা , খানাখন্দে ভরা। সবসময় দূর্ঘটনা ঘটতে থাকে। রাস্তায় কোন আলো না থাকায় সন্ধ্যা বেলায় ও অধিক রাত্রে মানুষ অন্ধকার এ রোজ বিপদে পড়েন। ফসল নিয়ে যাবার রাস্তাও এটি এবং প্রায় ফসল সুদ্ধ গাড়ীর এক্সিডেন্ট নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। প্রশাসন এর কোন হেলদোল নেই রাস্তাটি সারানোর ব্যাপারে।।
ত্রিবেনীর চন্দ্র হাটি _ বাঁশ বেড়িয়া অঞ্চলে ড়িওয়াইএফ আই এর এক বিক্ষোভ সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়।
হুগলি জেলার চন্দননগর থেকে সুপর্না রায় আরও জানিয়েছেন প্রকৃতির বিপক্ষে গিয়ে একটা পুকুর বোজানো হচ্ছিল।। তক্কে তক্কে থেকে বুধবার রাতে হাতেনাতে ধরে ফেলে দুই যুবক কে যারা পুকুর বোজানোতে সরাসরি যুক্ত।। ধৃতদের নাম অনুপ খাড়া ও মোহন ধাড়া।।