জেলা

আজকের হুগলি জেলার খবর


সায়ঙ্ক মন্ডল চিন্তন নিউজ:-১৭ই জুলাই:- নালিকুল আমফানে ঘূর্ণিঝড় ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপুরণ দাবিতে আগেই বিডিও কাছে ডেপুটেশন দিয়েছিলেন বামেরা । এবার সেই ডেপুটেশনে চাপে পড়ে গ্রাম পঞ্চায়েত আসা বন্ধ করে দিলেন পঞ্চায়েত প্রধান। এদিকে গ্রামবাসীরা প্রচন্ড ক্ষুদ্ধ। এর ফলে তারা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোব দেখান ।নেতৃত্ব ও গ্রামবাসীদের দাবী পঞ্চায়েত প্রধানকে কার্যালয়ে এসে নির্দিষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষতিপুরণ দিতে হবে ।না হলে এর পরে তারা আরও বৃহত্তর আন্দোলনের দিকে যাবেন।

হুগলি জেলার কোন্নগরের কানাইপুরে নতুন করে করোনা আক্রান্ত তিনজন। শনিবার কানাইপুর গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান আচ্ছেলাল যাদব বলেন কানাইপুরে নতুন করে তিন জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের হদিস মিলেছে। তার মধ্যে একজন মহিলা ও দুজন পুরুষ। তবে নতুন করে যে পৌঢ় করোনা আক্রান্ত হয়েছে তার কোনো ট্রাভেল হিস্ট্রি নেই বলে জানান পঞ্চায়েত প্রধান। কানাইপুরে নতুন করে তিনজনের শরীরে করোনা ভাইরাসের হদিস মেলায় চিন্তা বেড়েছে মানুষ।পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে রোজ সানিটাইজ করা হচ্ছে বিভিন্ন এলাকা।কানাইপুরে মোট ছয় জন করোনা আক্রান্ত হয়েছে। তার মধ্যে তিন জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে তিন জন।

হুগলি জেলার গুড়াপে বিদুৎপৃষ্ট হয়ে গেল কলেজ ছাত্র । জানা গেছে পড়াশোনা খরচ চালানোর জন্য মুড়ি ব্যবসা করতো অঙ্কন ঘোষ। এদিন মুড়ি ভাজার সময় সমস্ত যন্ত্রপাতি বিদুৎবাহী হয়ে যাবার ফলে বিদুৎ পৃষ্ট হয়ে মারা যান বছর ২৩ য়ের অঙ্কন ।সঙ্গে সঙ্গে গ্রামীন হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ।এরপর তার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য চঁচূড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় । গ্রামের শোকের ছায়া প্রত্যেক চোখে মুখে ফুটে উঠেছে ।

সায়ঙ্ক মন্ডল জানিয়েছেন এ বছর মাধ্যমিকের চন্দননগরের কানাইলাল বিদ্যামন্দির ছাত্র সোহম দাস ৬৮৭ পেয়ে রাজ্যে ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেছে ।এদিন পরীক্ষার ফল বেরোনোর পরে ভারতের ছাত্র ফেডারেশন চন্দননগরের আঞ্চলিক কমিটির পক্ষ থেকে তাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

সংবাদ সংগ্রাহক সুপর্না রায় জানাচ্ছেন যে হুগলি_ চুঁচুড়া পুরসভার পাম্প অপারেটর নারায়ন দেবনাথ এর মেয়ে শ্রেয়া দেবনাথ এবছর হুগলি জেলার বানী মন্দির বিদ্যালয় থেকে ৬৪৬ নম্বর পেয়ে মাধ্যমিক পাশ করেছে।। শ্রেয়া এবছরের বিজয় মোদক অনিল বসু পুরষ্কার প্রাপক।।।

ঘরে নুন আনতে পান্তা ফুরায় আর সেই অতি গরীব বাড়ীর ছেলেটি স্থানীয় একটা মিষ্টির দোকানে কাজ করে।। কষ্টের ফল পেল মাধ্যমিকে ৬৬৯ নম্বর পেয়ে। পাশ করল।। বাবা অসুস্থ তবে সুযোগ পেলেই দিনমজুরের কাজ করেন আর মা সেলাইয়ের কাজ করেন।। ” কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মিশন বহুমুখী বিদ্যালয়ের প্রেমজিৎ জানিয়েছে এবার তার লক্ষ উচ্চ মাধ্যমিক ।। তারপর আইআইটি।। জানাল চাকরি পেলে সে আরও অনেক গরীব ছাত্র-ছাত্রীদের পাশে দাঁড়াবে। এটাই তার অঙ্গীকার।।।

সায়ঙ্ক মন্ডল আর‌ও জানিয়েছেন যে শ্রীরামপুর গোয়ালা পাড়া অঞ্চলে সিদ্ধেশ্বরী এপাটমেন্ট বাসিন্দা শ্রী মতি রিতা মন্ডল হলেন পশু প্রেমি।কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে তার উপর অত্যাচার চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি ।তিনি যে আবাসনের বাসিন্দা সেই আবাসনের দীর্ঘ দিন ধরে তার উপর অত্যাচার চালানো হচ্ছে। অত্যাচার চালাচ্ছে তন্দ্রা ভৌমিক, সমীর ভৌমিক, ইপ্সিতা ভৌমিক, এর আজ আবাসনের সম্পাদক অমিত রায় কে বলার পরও কোন সুরাহা হয়নি আজ উনি রিতা মন্ডল অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন বলে অভিযোগ। অমিত রায় স্ত্রী শুভলক্ষ্মী রায় তার গায়ে হাত দেন এবং বিজয়া যাদব নামে আরেক আবাসনের বাসিন্দা তার চুল ধরে টানেন। আবাসনের বাসিন্দা সঙ্গীতা দাস আজ তাকে জুতো ছুড়ে মারেন ।আর বার বার তাকে হুমকি দেওয়া হয় যে তাকে বের করে দেবে । আজ রিতা মন্ডল কে অমিত রায় সহ আর পাঁচ জন তাকে মার ধর করে । যারা মারেন তাদের নাম হল ১ . অমিত রায় ২ . শুভলক্ষ্মী রায় ৩. তন্দ্রা ভৌমিক ৪ সমীর ভৌমিক ৫ ইস্পিত ভৌমিক ৫ বিজয়া যাদব।
শ্রী মতি রিতা মন্ডল ও তার স্বামী শান্তিময় মন্ডল এখন প্রান নাশের আশঙ্কা করছেন।
এদের অত্যাচারের কারন হিসাবে যা জানা গেছে তাহল রাস্তা কুকুর বিড়াল দের খাওয়ার দেওয়া ও বাড়িতে পায়রা আসলে তাদের খাবার দেন উনি এগুলো অসুবিধা কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা। এই পরিবারের উপর অত্যাচার চলছে দীর্ঘ বছর খানেক ধরে নানা রকম অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হত এখন সেই সব না করে তারা মার ধর শুরু করেছেন । শ্রীমতী রিতা মন্ডল প্রশ্ন হল পশু পাখিদের খাবার দেওয়া কি খারাপ ?? আর তা যদি নাই হয় তাহলে তাকে এই মারধর গালিগালাজ সম্মুখীন হতে হচ্ছে কেন ? তিনি এখন বিচারের আশায় আছেন । ৯) সংবাদ সংগ্রাহক সুপর্না রায় জানাচ্ছেন যে জাঙ্গীপাড়ায় গৃহবধূ মামনির বাড়ি।।। অতি দরিদ্র পরিবারের বৌ। আমফানের ঝড়ে উড়ে গেছে এ্যাসবেসটাসের চাল। ত্রিপল দিয়ে কোনরকম এ চালানো হচ্ছে। একপাশের দেওয়াল ধ্বসে গেছে। জানালেন নেতারা এলেন , কাগজ পত্র জমা নিলেন ব্যাস তারপর চুপচাপ।। তিনি জানান যে তিনি জানেন ক্ষতিপূরণ এর জন্য টাকা এসেছে কিন্তু তাঁরা কিছুই পাননি।

হুগলি জেলার মাধ্যমিকে রাজ্যে অষ্টম স্থান আধিকারিক দেউলপাড়া শুধারিনাথ বিদ্যানিকেতন ছাত্র সুপ্রতীক পন্ডিতকে ভারতের ছাত্র ফেডারেশন পুরশুড়া লোকাল কমিটির পক্ষ থেকে সংবর্ধনা জ্ঞাপন করা হলো ।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।