চিন্তন নিউজ:১৬ই সেপ্টেম্বর: সোমনাথ ঘোষ:- শ্রীরামপুর, চন্ডীতলা ১ এরিয়া কমিটির শিয়াখালা ৩নং শাখার সুবলহাড়া গ্রামের জনসংযোগ ও গণসংগ্রহ কর্ম’সূচি পালন করা হল, ৭ জন কমরেড উপস্থিত ছিলেন, ৪০টি বাড়ি ঘোরা হলো । মানুষ রুটি রুজি জীবন জীবিকার ও লুট নিয়ে মুখ খুলছে। লাল ঝান্ডাকে আবার ফিরিয়ে আনতে হবে বলছে।
কর্মসূচিতে কমরেড রঘুনাথ ঘোষ ও কমরেড সোমনাথ কমরেড কিশোর ভট্টাচার্য ও কমরেড তপন ব্যানার্জি উপস্থিত ছিলেন।
সুপর্না রায়:- চুঁচুড়া_করোনা সংক্রামিত এর সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়ালো হুগলি জেলায়।সংখ্যার নিরিখে এখনও পশ্চিমবঙ্গের স্থান ১০ নম্বরে। হুগলি জেলায় প্রথম করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে ২৯ শে মার্চ। তারপর থেকেই ঢিমেতালে হুগলি জেলার শহরাঞ্চলে ধরা পড়তে থাকে। প্রশাসনের দাবী পরিযায়ী শ্রমিকরা হুগলি জেলায় ফিরতে শুরু করলে হুহু করে বাড়তে থাকে সংক্রমণ এখন এই জেলায় আক্রান্ত এর সংখ্যা ১০ হাজার ২৩৮ জন।মারা গেছেন ১১৭ জন। আ্যক্টিভ আক্রান্ত ১৪১৫ জন। প্রশাসন থেকে জানানো হয়েছে পরিস্থিতির দিকে কড়া নজর রাখা হচ্ছে।।
সুপর্না রায়:- ব্যন্ডেল_ব্যান্ডেল একটি বেসরকারি স্কুলে অভিভাবকদের সঙ্গে কোন রকম আলোচনা না করেই “ফি” বৃদ্ধি করেছে কতৃপক্ষ। এও জানানো হয়েছে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এইবর্ধিত ফি জমা করে দিতে হবে জানিয়েছেন কতৃপক্ষ। এর আগে ফি নিয়ে অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনা চলছিল কিন্তু স্কুল একতরফা ভাবে দিন নির্দিষ্ট করে দেয় কতৃপক্ষ এবং টিউশন ফি সহ অন্যান্য টাকা মিটিয়ে দিতে বলা হয়। এক অভিভাবক বলেন যে তাঁরা একবারও বলেন নি যে স্কুলের ফি দেবেন না তবে এই করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিতে মানুষের আর্থিক অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। আর্থিক সঙ্কটে পড়েছেন অনেক অভিভাবক। স্কুলের অধ্যক্ষ ফ্রান্সিস ভূপেন মন্ডল জানিয়েছেন যে তিনি জানেন অনেক অভিভাবক করোনা পরিস্থিতিতে বিপদে পড়েছেন তাই স্কুলে উনাদের সাথে আলোচনা করার জন্য ডাকা হয়েছিল।সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করাও হয়েছিল। তিনি বলেন যে যত সমস্যা আসুক না কেন ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনার ক্ষতি করা হবে না।
সুপর্না রায়:- চুঁচুড়া__ এবার একজোট হয়ে চুঁচুড়া,ব্যান্ডেল ও হুগলির আলোকশিল্পী রা নিজেদের একটি সংগঠন গড়ে তুললেন।নাম “হুগলি লাইট এন্ড সাউন্ড ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন”। চন্দননগরের আলোকসজ্জা ভারতশ্রেষ্ঠ।। বহু দূর দূরান্ত থেকে মানুষ চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পূজা দেখতে আসেন।এর প্রধান আকর্ষণ চনন্দনগর এর আলোকসজ্জা। পূজা কতৃপক্ষের নিজস্ব সংগঠন আছে। কিন্তু হুগলি , চুঁচুড়ার আলোকশিল্পীরা যথেষ্ঠ সুন্দর আলোকসজ্জা করেও তেমন গুরুত্ব পান না। আলোর কাজে যথেষ্ট পরিমাণে দক্ষতা থাকলেও তারা যে তিমিরে সেই তিমিরেই পড়ে আছেন।
চৈতালি নন্দী:- চনন্দনগর__চন্দননগরের অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ক কর্মচারী ও সমাজসেবী কিষেনলাল সেনগুপ্তের ‘ভালোবাসা’ র কর্মসূচি এবার পালন করা হয়েছে খোলা আকাশের নীচে মহামারী সংক্রান্ত বিধিনিষেধ মান্য করে। ২০১১ সাল থেকে তিনি এই কর্মসূচি পালন করে আসছেন প্রান্তিক মানুষেদের আর্থিক ও অন্যান্য সহায়তা প্রদানের মধ্যে দিয়ে।এদিন সমাজের প্রান্তিক পরিবার গুলির মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যতের উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গে হুগলির গোন্দলপাড়া জুটমিলের কর্মহীন , রোজগারহীন পরিবার গুলিকে অর্থ সাহায্য সহ জামাকাপড়, বইখাতা, খাদ্যসামগ্রী ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ও তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এই উদ্যোগটির সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে জড়িত ছিলো চন্দননগরের সবুজের অভিযান সংস্থাটি। যার প্রানপুরুষ প্রাক্তন আইন আধিকারিক শ্রী বিশ্বজিৎ মুখার্জি মহাশয়। গোন্দলপাড়া জুটমিল শ্রমিকদের শুধুমাত্র অর্থসাহায্য ই নয়, তাদের আইনী সহয়তা প্রদানের কাজটিও সম্পূর্ণরূপে পালন করে সবুজের অভিযান সংস্থাটি।