জেলা

হুগলি বার্তাঃ-


চিন্তন নিউজঃ-গোপাল চাকী: ১২ই জানুয়ারি:– -১৩ তম হুগলী-চুঁচুড়া বই মেলা র প্রাথমিক পর্যালোচনা সভার রিপোর্টিং —

সম্পুর্ন ভাবে কোভিড প্রোটোকল মেনেই আজকের সভা সংঘটিত হয়েছে ৷ সভায় ৪২ জন সদস্য ঘরে ও বাইরে ভাগ করে অংশগ্রহন করেছে ৷ সভায় সভাপতিত্ব করেন কবি সনৎ দে ৷ পরবর্তী সময়ে নরেন দেও উপস্থিত হন ৷ যুগ্ম সম্পাদকের প্রারম্ভিক বক্তব্যের পর মোট ৯ জন সদস্য আলোচনায় অংশগ্রহন করেন ৷ তারা হলেন, শ্রী কিরন্ময় দত্ত,শ্রী তিমির সেনগুপ্ত, শ্রীমতি কৃষ্টি চ্যাটার্জী, শ্রী শুভময় মজুমদার, শ্রীমতি কল্যানী মন্ডল,শ্রী সবুজ পাল, শ্রী ফজলুল মল্লিক, শ্রী শুভেন্দু মুখার্জী, শ্রীমতি অনিন্দিতা সাঁধু ও শ্রীমতি রেবা মালাকার ৷ এছাড়াও আমাদের অবেদন মেনে পূর্বেই হোয়াটসআপ ও ফোনে মতামত জানিয়েছেন শ্রী বাবুল লাহিড়ি, ডঃ অতনু সাহা, শ্রীমতি সোমা চক্রবর্তী, শ্রীমতি রুমা দাস, শ্রী দীপক রায়, শ্রী নিত্যরঞ্জন দেবনাথ, ডঃ বদরুল হাসান, শ্রীমতি রুমা সরকার সহ আরও অনেকে ৷

প্রায় সকলের আলোচনাতেই ১৩ তম বইমেলার সামগ্রিক সাফল্যের কথা উঠে আসে, পাশাপাশি বেশ কিছু ত্রুটি যা সংশোধন যোগ্য তাও উঠে আসে ৷ সকলের আলোচনা থেকে এই বোঝাপড়াও উঠে আসে সারা বছর বইমেলার কর্মকান্ড প্রয়োজন ৷ যাতে যোগাযোগ আরও নিবিড় হয়।

আগামী দিনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও বিজয়া সম্মিলনী উদযাপনের প্রস্তাব আসে ৷

এবছর ‘সমকাল ও বিবৃতি’র সুবর্ন জয়ন্তী বর্ষ ৷ এই উপলক্ষ্যে অন্তত তিনদিনের ‘বর্ষা বরণ উৎসব’ পালনের কথা হয় অত্যন্ত বর্নাঢ্য ভাবে ৷

অতীতের অভ্যাস পরিত্যাগ করে দ্রুত যাবতীয় বকেয়া পরিশোধের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় ৷ এখন প্রতি শনি ও রবিবার সকালে ১১ টা থেকে ১:৩০ পর্যন্ত দপ্তর খোলা থাকবে ৷ দ্রুত সকলকে যাবতীয় বকেয়া বিল বই এর চেকমুরি সহ জমা দিতে হবে ৷ অসংগৃতীত বিলও নিজের কাছে রাখা যাবে না, তাও জমা দিতে হবে ৷ এই বিষয়ে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।

কোভিড পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলে ২০ ও ২১ শে ফেব্রুয়ারীর কর্মসূচীতে পুনরায় হবে।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।