১) রুদ্র চক্রবর্তী, চিন্তন নিউজ: মাধ্যমিক পাশ করা তালবোনা কলোনির গৃহবধু অমৃতা সানাকে সংবর্ধনা দেওয়া হলো ডি ওয়াই এফ আই বৈঁচী লোকাল কমিটির পক্ষ থেকে।উপস্থিত ছিলেন ডি ওয়াই এফ আই হুগলী জেলা কমিটির সদস্য ও বৈঁচী লোকাল কমিটির সম্পাদক রাজেন্দ্র নাথ মুখোপাধ্যায়, দীপঙ্কর দে (প্রাক্তন প্রধান), অমিত পাল, পলাশ পাল, মিঠু মন্ডল, মনিশঙ্কর মন্ডল, তিলক মন্ডল, অনিমেষ মন্ডল সহ এলাকার যুব-ছাত্র কর্মীরা।
২) হুগলি জেলার সংবাদ সংগ্রাহক সায়ঙ্ক মন্ডল কোন্নগর থেকে জানিয়েছেন যে-আজ সারা ভারত মহিলা সমিতির উদ্যোগে আজ ৭নং শাখা উদ্যোগে আজ শ্রীময়ী ঘোষকে মাধ্যমিকে ভালো ফল করার জন্য আজ তাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। মাধ্যমিকে তার প্রাপ্ত নম্বর ৫৮৪।
৩) সায়ঙ্ক মন্ডল আরও জানান যে জাঙ্গীপাড়া যে আজ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ভালো ফলাফলের জন্য ভারতের ছাত্র ফেডারেশন জাঙ্গিপাড়া লোকাল কমিটির উদ্যোগে আজ সকলকে সংবর্ধনা দেওয়া হলো। এর পাশাপাশি তাদের পাশে থাকার বার্তা দিল জাঙ্গিপাড়া পাড়া লোকাল কমিটির নেতৃবৃন্দ।
৪) হুগলি জেলার সংবাদ সংগ্রাহক সায়ঙ্ক মন্ডল জানিয়েছেন যে কোন্নগরের কানাইপুরে ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন কানাইপুর লোকাল কমিটির অন্তর্গত ৩নং শাখার উদ্যোগে আজ নবগ্রাম সুকান্ত বীথি অঞ্চলে স্যানিটেশনের কাজ করা হয়।
৫) হুগলি জেলার সংবাদ সংগ্রাহক সুপর্না রায় জানাচ্ছেন যে হুগলি জেলার করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। চন্দননগর ও উত্তর পাড়ার পর চুঁচুড়াতেও করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেই, আর এ ব্যাপারে পুরসভার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সুত্রের খবর অনুযায়ী ত্রিশটি ওয়ার্ড এর মধ্যে এগারোটিতে পঞ্চাশ জনের বেশি সংক্রামিতের খোঁজ পাওয়া গেছে। করোনা সংক্রমণ এর চিকিৎসা চলছে এক লজ মালিক, কাপড়ের দোকানের মালিক আর একজন আইনজীবীর। ইতিমধ্যে একটি মাছের আড়ত এবং একটি ব্যাঙ্ক বন্ধ করতে হয়েছে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি বেশ সংকটজনক।
৬) হুগলি জেলার থেকে সংবাদ সংগ্রাহক জানাচ্ছেন যে রিষড়াতে করোনা ভাইরাস হয়েছে কিনা তা জানতে যে লালারসের পরীক্ষা করতে হয় সেই শিবির বন্ধ হয়ে গেছে তাই নিয়ে চুড়ান্ত ক্ষোভ বাসিন্দাদের মধ্যে। প্রশাসনের অব্যবস্থায় বাসিন্দারা প্রচন্ড ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
৭) হুগলি জেলার সংবাদ সংগ্রাহক জানান যে চন্দননগরের বিএস এন এল এর ঠিকাকর্মীরা দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে পারিশ্রমিক পাচ্ছেন না। বকেয়া পাওনার দাবিতে গলায় রুটি ঝুলিয়ে গেটের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ করলেন তারা।
৮) হুগলি জেলা থেকে জানা যাচ্ছে যে শ্রীরামপুরে মুখে মাস্ক না থাকলে প্রথমে বোঝানো তারপর বিলি। শ্রীরামপুরে পুলিশ দপ্তর থেকে বিভিন্ন জায়গায় এভাবেই করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রচার চালানো হল।