চিন্তন নিউজ:দেবারতি বাসুলীঃ-নিখিলবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির হুগলি জেলার ইটাচুনা ও পান্ডুয়া চক্রের উদ্যোগে আজ পান্ডুয়া ছায়া পেট্রোল পাম্পের সামনে রাখী বন্ধন পালিত হলো। বুকে আর জি কর কাণ্ডে যুক্ত সমস্ত দোষীদের চিহ্নিতকরণ এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে ধিক্কার ব্যাজ ও হাতে প্রতিবাদী পোস্টার নিয়ে এলাকার সমস্ত অংশের মানুষদের হাতে পরিয়ে দেওয়া হলো রাখী। উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের হুগলি জেলা কমিটির সহ-সম্পাদক জয়দেব ঘোষ, পান্ডুয়া চক্র কমিটি সম্পাদক শান্তনু ব্যানার্জি ইটাচুনা চক্র কমিটির সম্পাদক গৌতম মৃধা। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন চক্র কোষাধ্যক্ষ মৃত্যুঞ্জয় দাস, সহ-সম্পাদক সেখ সাবির, প্রাক্তন কোষাধ্যক্ষ দেবজ্যোতি কুন্ডু,ইটাচুনা চক্রের জগবন্ধু বাউল দাস, সেন্টু মল্লিক, পূর্ণিমা হাঁসদা সহ নেতৃবৃন্দ। এই রাখী বন্ধন এলাকায় বেশ প্রভাব সৃষ্টি করে।
বাবাই সাহাঃ-চন্দননগরের গোন্দলপাড়া এলাকার বাসিন্দা আমাদের পার্টির ঘনিষ্ঠ সমর্থক অলোক কুমার সেন এবং কমরেড কল্যাণ কুমার দে প্রত্যেকেই আজ সি পি আই এম হুগলী জেলা কমিটির দপ্তর শ্রীরামপুরে এসে জ্যোতি বসু স্টাডি এন্ড রিসার্চ সেন্টারের জন্য ১০০০০টাকা করে চেক (মোট ২০০০০টাকা) তুলে দেন সি পি আই এম পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য এবং হুগলী জেলা কমিটির সম্পাদক দেবব্রত ঘোষের হাতে, উপস্থিত ছিলেন সি পি আই এম হুগলী জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সকল সদস্য।
জয়দেব ঘোষঃ-কৃষ্ণরামপুরা বাজারে ছাত্র যুবদের উদ্যোগে রাখিবন্ধন কর্মসূচী পালিত হলো।
চন্দননগর জুড়ে তিলোত্তমার রাখিবন্ধন চলছে। চন্দননগর গভর্মেন্ট কলেজের গেটে দাঁড়িয়ে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের চোখে চোখ রেখে তিলোত্তমার রাখিবন্ধন পালন করা হয়।
আজ পাণ্ডুয়া তেলিপাড়া পার্টি এরিয়া অফিসের সামনে ছাত্র, যুব,মহিলা সমিতি ও শিক্ষক সংগঠনের উদ্যোগে রাখী উৎসব আয়োজিত হল।
পলাশ পাই ১ নং জি পিতে আর জি কর হাসপাতালে কর্মরত মহিলা চিকিৎসক খুনের প্রতিবাদে চড়কতলা থেকে বাড়বাউন পর্যন্ত মিছিল হয় ।
ভাস্কর রায়ঃ- গোঘাট এক নম্বর ব্লকের কুমুড়সা গ্রাম পঞ্চায়েতের ধুলেপুর গ্রাম ।এই গ্রামে একটি প্রাথমিক স্কুল আছে। খেতমজুর, গরিব কৃষক ,নিম্ন মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত অধ্যুষিত এই গ্রাম। এই গ্রামের প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক , অভিভাবক ,অভিভাবিকেরা, অন্যান্য গ্রামবাসী,ও স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের উদ্যোগে ,আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের প্রতিবাদে ,দোষীদের বিচার চেয়ে আজ ১৯।৮।২৪ তারিখে ধুলেপুর গ্রাম থেকে মৌন মিছিল শুরু করে সমগ্র গ্রাম ঘুরে শ্যামবাটি মোড় হয়ে ধুলেপুর মোড়ে শেষ হয়। এক গন্ডগ্রামে হাতে পোস্টার ও স্টিকার নিয়ে মৌন প্রতিবাদ মিছিলের ভাবনা ও তার সফল রুপায়ণ, আমাদের আশা জাগায় ও ভরসা বাড়ায়।মানুষ আছে, প্রতিবাদ আছে, ভাষা আছে।ধুলেপুর গ্রামের এই মৌন মিছিল আমাদের অনেক কিছু শিক্ষা দেয়,উৎসাহ পাই।এইসব কচিকাঁচা ও মানুষের বোধবুদ্ধি আগামীদিনে প্রেরণা সঞ্চার করবে ।